Arkadaşlık etmek istediğinden emin misin?
Bu üyeyi ailenden kaldırmak istediğinizden emin misiniz?
poked var Skforhad
Yeni üye, aileniz listesine başarıyla eklendi!
Yorum başarıyla bildirildi.
Mesaj, zaman çizelgesine başarıyla eklendi!
5000 arkadaşınızla ilgili sınırınıza ulaştınız!
Dosya boyutu hatası: Dosya limiti aştı (11 MB) ve yüklenemiyor.
Dosya yüklenemiyor: Bu dosya türü desteklenmiyor.
Yüklediğiniz resimdeki bazı yetişkinlere uygun içerik tespit ettik, bu nedenle yükleme işleminizi reddetti.
Gönderiniz gönderildi, içeriğinizi yakında inceleyeceğiz.
Resim, video ve ses dosyası yüklemek için profesyonel üyeye yükseltmelisiniz. Pro'ya yükselt
Sk. Forhad
করার জন্য মুসলিম নারীদেরকে কিছু
মূল্যবান উপদেশঃ
(১) বিভিন্ন উপলক্ষে স্বামীর হাতে,
কপালে চুম্বন করা।
(২) স্বামী বাইরে থেকে এলে সাথে
সাথে স্বাগতম জানানোর জন্য দরজায়
এগিয়ে আসা। তার হাতে কোন বস্তু
থাকলে তা নিজের হাতে নেয়ার
চেষ্টা করা।
(৩) সময় ও মেজাজ বুঝে স্বামীর সামনে
প্রেম-ভালবাসা মিশ্রিত বাক্যালাপ
করা। তার সামনে তার প্রশংসা করা।
সম্মান ও শ্রদ্ধা মূলক আচরণ করা।
(৪) স্বামীর পোশাক-আশাকের
পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষ খেয়াল
রাখা। (পরিচ্ছন্ন পুরুষ মানেই তার স্ত্রী
পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন)। রান্নার ক্ষেত্রে
স্বামী যা পছন্দ করেন তা নিজ হাতে
প্রস্তুত করতে সচেষ্ট থাকা।
(৫) সর্বদা স্বামীর সামনে হাসি মুখে
থাকা।
(৬) স্বামীর জন্য নিজেকে সুসজ্জিত
রাখা। শরীরে দুর্গন্ধ থাকলে বা
রান্না ঘরের পোষাকে তার সম্মুখে
না যাওয়া। মাসিক ঋতুর সময়ও সুসজ্জিত
অবস্থায় থাকা।
(৭) স্বামীর সামনে কখনই নিজের
কন্ঠকে উঁচু না করা। নারীর সৌন্দর্য
তার নম্র কন্ঠে।
(৮) সন্তানদের সামনে স্বামীর প্রশংসা
ও গুণগান করা।
(৯) নিজের এবং স্বামীর পিতা-
মাতা, ভাই-বোন ও আত্মীয়-স্বজনদের
সামনে আল্লাহর কৃতজ্ঞতার সাথে
সাথে স্বামীর প্রশংসা করা ও তার
শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরা। কখনই তার বিরুদ্ধে
তাদের নিকট অভিযোগ না করা।
(১০) সুযোগ বুঝে স্বামীকে নিজ হাতে
লোকমা তুলে খাওয়ানো।
(১১) কখনো স্বামীর আভ্যন্তরীন গোপন
বিষয় অনুসন্ধান না করা। কেননা পবিত্র
কুরআনের সুরা হুজুরাতের ১৩নং আয়াতে
আল্লাহ্ বলেন, তোমরা কারো গোপন
বিষয় অনুসন্ধান কর না।” আর নবী
(ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
বলেন, তোমরা কারো প্রতি কুধারণা
থেকে বেঁচে থাক। কেননা ধারণা
সবচেয়ে বড় মিথ্যা।”
(১২) স্বামী কখনো রাগান্বিত হলে চুপ
থাকার চেষ্টা করা। সম্ভব হলে তার
রাগ থামানোর চেষ্টা করা। যদি সে
নাহক রেগে থাকে তবে অন্য সময় তার
মেজাজ বুঝে সমঝোতার ব্যবস্থা করা।
(১৩) স্বামীর মাতাকে নিজের পক্ষ
থেকে (সাধ্যানুযায়ী) কিছু হাদিয়া-
উপহার প্রদান করা।
(১৪) সম্পদশালী হয়ে থাকলে স্বামীর
অভাব অনটনের সময় তাকে সহযোগিতা
করা।
(১৫) স্বামীর অনুমতি ছাড়া; কখনই নিজ
গৃহ থেকে বের না হওয়া।
(১৬) স্বামীর নির্দেশ পালন, তার এবং
তার সংসারের খেদমত প্রভৃতির
মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রতিদানের
আশা করা।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাদের
সকল মুসলিম মেয়েদেরকে মূল্যবান এই
নসীহতগুলো মেনে চলার তৌফিক দাণ করুক, আমিন।
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?
Hguytfff
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?
Tariqul Islam Tomal
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?