প্রয়োজনীয় সবই এখন পাওয়া যাচ্ছে অনলাইনে। নিয়মিত রান্না করা খাবারও পাওয়া যাচ্ছে অনলাইনে। তবে এক্ষেত্রে মানুষ প্রতারিতও হচ্ছেন। অনলাইনে পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে একটু অতিরিক্ত সচেতন না হলে টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে মানহীন, ভেজাল ও ভুল পণ্য। তবুও করোনা আতঙ্কের মধ্যে অনলাইনই ভরসা।
মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জরুরী পণ্যের মধ্যে অন্যতম ওষুধ। জরুরী প্রয়োজনীয় বলে মানুষ ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে কোনো কালক্ষেপণ করেন না। ওষুধের অনলাইন কেনাকাটায় এখন পর্যন্ত অভ্যাসও গড়ে উঠেনি বাংলাদেশে। অপরদিকে বর্তমান বাজারে ভেজাল ও মানহীন পণ্যের মধ্য থেকে সঠিক ও ভেজালমুক্ত পণ্য বেছে নিতে অনলাইনের ওপর আস্থা রাখা নিয়েও সন্দেহে থাকেন ক্রেতারা। তাই ক্রেতাদের নির্ভর করতে হয় শুধমাত্র নির্ভরযোগ্য ওষুধ প্রতিষ্ঠানের ওপর।
অনলাইনের ওষুধ কেনাকাটার অন্যতম প্রতিষ্ঠান ‘ডায়াবেটিস স্টোর’। অনলাইনে ওষুধ কেনাকাটার এ প্লাটফর্মটি দেশের অন্যতম ও প্রথম পর্যায়ের একটি অনলাইন মিডিসিন সরবরাহ প্রতিষ্ঠান। ২০১৭ সাল থেকে এ সেবা দিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। ক্রেতারা তাদের প্রেসক্রিপশন এর উপর ভিত্তি করে ‘ডায়েবেটিস স্টোর’ এর ওয়েবসাইটে গিয়ে যেকোন ওষুধ বাছাই করে অর্ডার করতে পারেন। অর্ডারের পর স্বল্প সময়ে ওষুধটি পৌঁছে দেয়া হয় ক্রেতার কাছে। অ্যান্ড্রেয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য রয়েছে (‘ডায়াবেটিস স্টোর’অ্যাপ লিংক) অ্যাপস। এছাড়াও সরসসির (‘ডায়াবেটিস স্টোর’ ওয়েবসাইট লিংক) এর ওয়েবসাইটে গিয়েও চাহিদামত বাছাই করা যাবে ওষুধ।
এ ব্যাপারে ‘ডায়াবেটিস স্টোর’ এর হেড অফ অপারেশন সবুজ সরদার বলেন, আমরা কোনো ধরনের সাব স্টান্ডার্ড মেডিসিন/ভেজাল মেডিসিন সরবরাহ করি না। কারণ আমরা সরাসরি ম্যানুফ্যাকচার কোম্পানীর থেকে মেডিসিন সরবরাহ করছি। এর ফলে সকল গ্রাহক আমাদের ওপর আস্থা রাখছেন এবং নিয়মিত আমাদের থেকে সেবা নিচ্ছেন।