প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভাসমান এ স্টোরটি ধারালো ক্রিস্টাল প্যাভিলিয়নের মতো। মূলত; নাইট ক্লাব আভালনের মতো মনে হতে পারে। ভাসমান এ স্টোরটি গ্লাস প্যানেল দিয়ে সাজানো হয়েছে। দিনের বেলায় এটিতে সিঙ্গাপুরের আকাশ প্রতিফলিত হবে। এতে যে ক্রিস্টালগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তেমন ক্রিস্টাল ম্যাক ৯ থেকে ৫-এ ব্যবহার করা হয়েছে। রাতে এটি লণ্ঠনের মতো জ্বলজ্বল করবে। ভাসমান এ স্টোরটির কাঠামো আকৃতি সর্ম্পূর্ণ নতুন। গম্বুজের উপরে জানালা দিয়ে আংশিকভাবে আলোকিত হওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। দেখতে আসল ক্রিস্টাল প্যাভিলিয়নের মতো। এ স্টোরটির সঙ্গে পার্শবর্তী অন্য স্টোরের পানির নিচ দিয়ে সুরঙ্গের মাধ্যমে সংযোগ রয়েছে।
আকর্ষণীয় গম্বুজ আকৃতির এ স্টোরটি সিঙ্গাপুরের তৃতীয় অ্যাপল স্টোর। ২০১৯ সালের জুলাই মাসে জুয়েল চাঙ্গি বিমান বন্দরের দ্বিতীয় অ্যাপল স্টোর খোলার আগে ২০১৭ সালে নাইটসব্রিজ মলে প্রথম অ্যাপল স্টোর স্থাপন করা হয়েছিল। করোনা মহামারি থেকে দূরে থাকতে অনেক প্রতিষ্ঠান স্টোর খোলা থেকে বিরত রয়েছে।
অ্যাপরের কাছে প্রচুর নগদ অর্থ রয়েছে। সম্প্রতি তাদের ২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্য মানকে অতিক্রম করেছে। এছাড়াও অ্যাপল আত্ববিশ্বাসী যে করোনা পরিস্থিতির আগের সময়টা আবার ফিরে পাবে। অন্যদিকে, মাইক্রোসফট লন্ডন, নিউইয়র্ক শহর ও সিডনিতে ফিজিক্যাল স্টোর বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে।