সেনা কমান্ডোরা প্রফেশনাল ভাবে যথার্থ কাজটাই করেছেন...

Comentarios · 600 Puntos de vista

সব বিমানযাত্রীরাই নেমে এসে বলছে পিস্তল থেকে ৩ রাউন্ড গুলি করা হইছে।ফোর্স কমান্ড থেকেও প্রথম বক্তব্যে নিহত ব্

সে আগে থেকেই একটি পিস্তলের অধিকারি ছিল, তার পেজে ছবিতে দেখা যায়।সে খুবই ডেস্প্যারেট উন্মত্ত ছিল, সুযোগ পেলেই বিমানটি বিধ্বস্ত করে বড়সড় স্টোরি তৈরি করতো, দুজন পাইলট খতম করলেই তো একসময় বিমানটি পড়ে গিয়ে বিধ্বস্ত হত।

এখন কতৃপক্ষ গা বাচাতে খেলনা পিস্তলের কথা বলছে। নিজেদের নিরাপত্তা গাফলতি ঢাকতে, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা স্কোর নেমে যাওয়া ঠেকাতেই খেলনা পিস্তলের কথা বলছে।

এতো নিরাপত্তার ভিতরে থেকে কি করে একটি পিস্তল নিয়ে কিভাবে বিমানে ওঠে?

সে ডমেস্টিক টার্মিনাল ব্যাবহার করে বিমানে উঠে। ডমেস্টিক টার্মিনাল আলাদা একটি বিল্ডিঙ্গে, বোর্ডিং ব্রীজ নেই। আন্তর্জাতিক বিমানে উঠতে বাসে করে এসে সিড়ি দিয়ে উঠে। সেখানে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাসি ইন্টারন্যাশানাল টার্মিনাল থেকে অনেক কম, শুধু নাম মাত্র তল্লাসি আর একটা একটা আর্চওয়ে পার হওয়া।

হাইজ্যাকারের ব্যক্তিত্ব ও মেধাকে খাটো করে দেখা ঠিক হবে না।
সে সামান্য দরিদ্র টোকাইয়ের পর্যায়ের একজন হয়ে প্রতারনা করে ব্রীটিশ এয়ারওয়েজের ভুয়া আইটি স্পেসিয়ালিষ্ট সেজেছে। শুধু চাপাবাজি করে শোবিজের উচ্চপর্যায়ের হর্তাকর্তা, এমনকি প্রযোজক পর্যন্ত বনে গেছিল, সবাইকে বোকা বানিয়ে একজন টপ তারকাকে বিয়েও করে ভিআইপি লাইফ লিড করছিল। সামান্য শিক্ষিত টোকাই হয়ে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার প্রতারনা কেউ ধরতে পারেনি।
তাহলে সে একটা ডমেষ্টিক আর্চওয়ের দুএকটা লোককে বোকা বানিয়ে নিরাপত্তা পার হতে পারবে না কেন?

তাকে মেরে ফেলা হল কেন?

প্রায় প্রতিটি যাত্রী বলেছে বুকে বোমার মত কিছু বাঁধা, হাতে পিস্তল। তিনরাউন্ড গুলিও হয়েছে।
প্রতিটি মিডিয়াতে বিরামহীন ভাবে তাদের কথা প্রচারিত হয়েছে।
অস্ত্র/বোমা ধারি বা অস্ত্র না থাকুক একজন বেপরোয়া হাইজ্যাকারকে একসেকেন্ডও সময় দেয়া হয়না পৃথিবীর কোথাও। আমেরিকা তো দুরথেকে স্নাইপার দিয়ে মারে। আর বোমা আছে ধরে নিয়েই অপারেশন চালানো হয়। বোমা ফুটলে কমান্ডোরাও আহত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল, আর মাত্র কিছুদিন আগে কেনা বিমানটিকে তো বাচাতে হবে।
সামান্য ভুল হলে প্রাণহানি বা সম্পদ ধ্বংশ হওয়ার সম্ভাবনা। খেলনা সন্দেহ হলেও, ঝুকি নেয়ার প্রশ্নই আসে না।এরপরও তাকে অস্ত্র ফেলে আত্নসমর্পন আদেশ দেয়া হয়েছিল, অগ্রাহ্য করাতে পেশাদার কমান্ডোরা বিনা দ্বিধায় তাকে হত্যা করেছে।

আর যারা বলছে এর সবটাই সাজানো ঘটনা এরা একটি পক্ষের চিহ্নিত ছাগল।

এরা আলকায়দার টুইনটাওয়ার ধ্বংশ সাজানো বলে।
এরা এবোটাবাদে লাদেনকে হাইজ্যাকও সাজানো বলতো।
লাদেনকেও সাজানো বলতো, পরে লাদেন নিহত কনফার্ম হলে প্রতিশোধ নেয়া হবে বলে।
কি স্ববিরোধীতা!মেশিন সায়েদী চন্দ্রগমন বিশ্বাস করে কিন্তুনাসার চন্দ্রাভিজানকে সাজানো নাটক বলে, আবার নীল আর্মস্ট্রং চাদে গিয়ে মোসলমান হয়ে গেছে বিশ্বাস করে।
স্ববিরোধীতা হচ্ছে তারও খেয়াল নেই।

Comentarios

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন