জমজমের পানির ফজিলত

Comments · 577 Views

জমজমের পানি সর্বোত্তম পানি : ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জমিনের বুকে জমজমের পানি সর্বোত্তম পানি।

জমজমের পানিতে রয়েছে খাদ্যের উপাদান : রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা বরকতময়, আর খাবারের উপাদানসমৃদ্ধ।’
রোগের শিফা : ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা সুখাদ্য এবং রোগের শিফা।’ (মুসলিম : ২৪৭৩)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জমজমের পানি যে উদ্দেশ্যেই পান করা হয় তা পূরণ হবে।
জমজমের পানি সবচেয়ে দামি, প্রাচীন যুগ থেকে হাজীরা জমজমের পানি বহন করে নিয়ে যেতেন।
জমজমের পানি কেবলামুখী হয়ে আল্লাহর নাম নিয়ে পান করা হয়। নিয়ম হচ্ছে তিন শ্বাসে পান করা এবং পেট ভরে পান করা। পান করা শেষ হলে আল্লাহর প্রশংসা করা। ইবন আব্বাস (রা.) বলেন, যখন তুমি জমজমের পানি পান করবে, তখন কেবলামুখী হবে, আল্লাহকে স্মরণ করবে এবং তিনবার শ্বাস নেবে। তুমি তা পেট পুরে খাবে এবং শেষ হলে মহান আল্লাহর প্রশংসা করবে। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমাদের ও মুনাফিকদের মধ্যে পার্থক্য এই, মুনাফিকরা পেট ভরে জমজমের পানি পান করে না।’ (ইবনে মাজা : ৩০৬১)। ইবন আব্বাস (রা.) জমজমের পানি পানের আগে এই দোয়া পড়তেন, ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে উপকারী জ্ঞান, বিস্তৃত সম্পদ ও সব রোগ থেকে শিফা কামনা করছি।’ (দারা কুতনি : ২৭৩৮)। পানি পান করার পর মাথায়ও কিছু পানি ঢালুন। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) এরূপ করতেন। (মুসনাদে আহমাদ ৩/৩৯৪)। জাবের (রা.) বলেন, ‘অতঃপর আবার ফিরে এসে রুকন (হাজরে আসওয়াদ) স্পর্শ করলেন। তারপর গেলেন সাফা অভিমুখে।’ (মুসনাদে আহমদ : ৩/৩৯৪; মুসলিম : ১২১৮ ও ১২৬২)।

Comments
Mesbahul Islam 6 yrs

💙

 
 

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন