শীতকালের ঠান্ডা

Comentários · 507 Visualizações

বর্তমানে শীতকাল চলছে, শীত মনে করিয়ে দেয় স্বাস্থ্য সচেতনতার কথা।

শীত মানেই ঠাণ্ডা, জ্বর, গায়ে ব্যথা, মাথা ব্যথা, ত্বক শুষ্কতা আর নানা কিছু। অসুস্থতা বেশি হলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে কিছু সাধারণ সাবধানতা অবলম্বন করলে সর্দি-কাশির মতো সমস্যা থেকে সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়।

ঘন ঘন হাত ভালো করে সাবান, স্যানিটাইজার বা হ্যান্ড ওয়াশ দিয়ে ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। কোন কিছু খাওয়ার আগে ও পড়ে অবশ্যই হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

টেবিল, চেয়ার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, কাপ-বাটি সব কিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। যদি সম্ভব হয় তবে ব্যবহার্য সকল কাপড়-চোপড়, চাদর ভালোভাবে কয়দিন পর পর ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে করে সর্দি-কাশি সৃষ্টিকারী রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়ার দ্রুত বিস্তার রোধ করা যাবে।

প্রতিদিন গোসল করতে হবে। গোসলে হালকা গরম পানি  ব্যবহার করতে হবে। নিয়মিত গোসলের ফলে শরীর পরিচ্ছন্ন থাকবে এবং অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী এলারজেন ও বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বক মুক্ত থাকবে। এছাড়াও শরীরে ব্যথা থাকলে সেক্ষেত্রেও আরাম পাওয়া যাবে।

আদা চা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মধুও এক্ষেত্রে একই ভাবে সাহায্য করে। তাই সর্দি-কাশি হলে আদা-চা, মধু খাওয়া যেতে পারে। ভালো এবং স্বস্তির ঘুমও শরীরের রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনেক সহায়ক। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধ খাওয়া দরকার।

 

 

Comentários

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন