নকশি কাঁথা

Commenti · 478 Visualizzazioni

গ্রামীণ লোকশিল্প আজ হারিয়ে গেলেও কিছু নমুনা আজও টিকে আছে, তার একটি হলো নকশি কাঁথা।

গ্রামীণ লোকশিল্প আজ হারিয়ে গেলেও কিছু নমুনা আজও টিকে আছে, তার একটি হলো নকশি কাঁথা। একসময় বাংলাদেশের গ্রামে গ্রামে এ নকশি কাঁথা তৈরির রেয়াজ ছিল। একটি সাধারণ আকারের নকশি কাঁথা সেলাই করতে কমপক্ষে ছয় মাস লাগতো। মেয়েরা সংসারের কাজ সাঙ্গ করে দুপুরের খাওয়াদাওয়া সেরে সেলাই করতেন বিভিন্ন নকশা তোলা কাঁথা। কত গল্প কত হাসি কত কান্নার ভিতর দিয়ে একটি কাঁথা শেষ হতো। কেবল যে রং বেরঙের নকশার জন্যই নকশি কাঁথা বলা হয় না, বরং  কাঁথার প্রতিটি সুচের ফোরের জন্যই লুকিয়ে থাকে এক একটি পরিবারের কাহিনী, তাদের পরিবেশ, তাদের জীবন গাঁথা। তাঁতশিল্প বাংলাদেশের সব এলাকাতেই আছে। তবে ঢাকা, টাঙ্গাইল, শাজাদপুর, কুমিল্লা, চট্রগ্রাম এলাকায় তাঁতশিল্পের মৈলিক বৈশিষ্ট দেখা যায়। আমাদের দেশের আরেকটি শিল্প হলো মসলিন কাপড়। এ শিল্পটি তৎকালীন মোগল রাজা- বাদশাহের দৃস্টি আকর্ষণ করেছিল। এই মসলিনের একটি ধারা আজও বজায় রেখেছে জামদানিশিল্প। নারায়গঞ্জ জেলার নোয়াপাড়া গ্রামেই জামদানি কারিগরদের বসবাস। শোতাব্দী ধরে এ শিল্পটি বিস্তার লাভ করেছে  শীতলক্ষা নদীর তীরবর্তী এলাকায়।

Commenti

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন