জার্মানিতে যাচ্ছিল এমন দুই লাখ মাস্ক যুক্তরাষ্ট্র মাঝপথে নিজেদের ব্যবহারের জন্য নিয়ে নেয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে ‘দস্যুতার’ অভিযোগ উঠেছে।
বার্লিনের স্থানীয় সরকার জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি এসব মাস্ক জার্মানিতে পাঠানো হচ্ছিল। কিন্তু ব্যাংককে শিপমেন্টটি জব্দ করে জার্মানির পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্র পাঠিয়ে দেয়া হয়।
বার্লিনের পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের জন্য এই ‘এফএফপি-২’ মাস্ক কেনার আদেশ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এগুলো আর বার্লিনে পৌঁছেনি।
বার্লিনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আন্ড্রিয়াস গিসেল জানিয়েছেন, সম্ভবন এখন এসব মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হচ্ছে।
মার্কিন কোম্পানি থ্রিএম এসব মাস্ক বানায়।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্দেশ জারি করেছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি মেডিক্যাল প্রোডাক্ট অন্য দেশে রফতানি করা যাবে না। কোরিয়ান যুদ্ধের সময়কার একটি আইন বলে তিনি এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।
শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, মার্কিন কোম্পানিগুলো যাতে দেশের চাহিদা মেটাতে চিকিৎসা সরঞ্জামের সরবরাহ বাড়ায় সেজন্যে তিনি ‘প্রতিরক্ষা উৎপাদন আইন’ ব্যবহার করে তাদের কাছে সেই দাবি জানাচ্ছেন।
তাবলিগ জামাতের ঘটনা নিয়ে ভারতে ইসলাম বিদ্বেষের বিস্তার
সাক্ষাৎ মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এলেন তিন করোনাভাইরাস রোগী
করোনাভাইরাস: পহেলা বৈশাখের বাজারে ধস
করোনাভাইরাস: ইসরায়েলে গোঁড়া ইহুদিদের এলাকা লকডাউন
কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে
নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে
নতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?
করোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন
টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?
হোয়াইট হাউসে করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের ব্রিফিং এ তিনি বলেন,“স্থানীয় চাহিদা মেটাতে আমাদের এখনই এসব সামগ্রী দরকার। আমাদের অবশ্যই এগুলো পেতে হবে।”
তিনি জানান মার্কিন কর্তৃপক্ষ প্রায় দুই লাখ এন-নাইটি-ফাইভ রেসপিরেটর মাস্ক, এক লাখ ৩০ হাজার সার্জিক্যাল মাস্ক এবং ছয় লাখ গ্লোভস জব্দ করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে। তবে এগুলো কোন দেশে জব্দ করা হয়, সেটা তিনি বলেননি।
বার্লিনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আন্ড্রিয়াস গিসেল তাদের মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়ে দেয়ার বিষয়টিকে ‘আধুনিক কালের দস্যুতা’ বলে মন্তব্য করেছেন। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিয়ম-কানুন মেনে চলার জন্য তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
এই মন্ত্রী বলেন, “আটলান্টিকের অপর-পারের বন্ধুর সঙ্গে এটা কেমন আচরণ? বিশ্বজুড়ে সংকটের সময়েও এরকম বন্য আচরণ করা উচিৎ নয়।”
Akramul
Verwijder reactie
Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?
Mohammed Nur Nobi
Verwijder reactie
Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?
Mukta Moni
Verwijder reactie
Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?
Zuhair Ziham
Verwijder reactie
Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?