গল্পটা আপনার জিবনের সাথে মিল হতে পারে একবার পড়ে দেখুন
বাবু তোমার ফোন ওয়েটিং এ কেন?
(অয়ন)
--মামা ফোন দিয়েছিলেন! (বর্ষা)
--রাতে কথা বলতে পারবে?
--না!
--আমার পাগলি টা বুজি বই পড়বে?
--না আমি ঘুমাবো, বাই!
--আর একটু কথা বলিনা!
--আমার প্রচন্ড ঘুম পাচ্ছে সকালে প্রাইভেট আছে! (টুত টুত টুত)
ফোন কেটে দিল বর্ষা!
দুই বছরের রিলেশন ওদের,
অয়ন প্রচন্ড ভালবাসে বর্ষাকে!
ইদানীং বর্ষার ফোন বেশিরভাগ
ওয়েটিং এ
থাকে! অয়ন এর সাথে ও বেশি কথা
বলেনা!
সব মিলিয়ে দৈনিক ৫ থেকে ১০ মিনিট!
কথা বলা শুরু করলে বিভিন্ন রকমের
বায়না!
বই পড়ব,ঘুম আসে,আম্মু আসতেছে, ব্লা
ব্লা
ব্লা.....!
এই সব ব্যাপার গুলোতে অয়ন প্রচন্ড
রকমের
মানসিক আঘাত পেলেও বর্ষার কাছে মুখ
ফুটে
কিছু বলে ওঠার সাহস পাচ্ছেনা!
এটা সেটা ভাবতে ভাবতেই
অয়ন ঘুমিয়ে পরল অয়ন!
মাঝ রাতে হঠাত ঘুম ভেংগে গেলো!
কি মনে করে জেনো বর্ষা কে ফোন
দিলো অয়ন!
বর্ষার নাম্বার টা এই মাঝ রাতেও
ওয়েটংএ!
মনে হয় বুকের পাঁজর ভেংগে
গেল অয়নের!
এতো রাত জেগে কার সাথে কথা বলে
বর্ষা!
একটাই প্রশ্ন বার বার মাথার মধ্যে
ঘুরপাক খায়
অয়নের!
কয়েকবার ফোন দিতেই ফোন রিসিভ
করলো বর্ষা!
--এতো রাতে কি হইছে তোমার? বার বার
ফোন
দিয়ে বিতক্ত করছ কেন (বর্ষা)
--ঘুম আসছিলনা ভাবলাম তোমার সাথে
একটু কথা
বলি, তুমি কার সাথে কথা বলছিলে?
(অয়ন)
--সামনে আমার গ্রুপ সেমিষ্টার গ্রুপের
ফ্রেন্ড
এর সাথে কথা বলছিলাম!
ছেলেটি মেয়েটির কথা বিশ্বাস করলো,
কারন ছেলেটি অন্ধ বিশ্বাস করতো
মেয়েটিকে!
আবার ফোন কেটে দিল বর্ষা!
অয়ন আবার ফোন দিল বর্ষাকে এখন
আবার
ওয়েটিং,
একটু পর পর অয়ন ফোন দিয়েই যাচ্ছে,
কিন্তু বর্ষা
অন্য কারো সাথে কথা বলছে!
এই ভাবে প্রায় ২ ঘন্টা চলেগেল! নাম্বার
টা
এখনো ওয়েটিং!
কিছুক্ষণ পর নাম্বার টা বন্ধ করে রাখল
বর্ষা!
অয়ন বুঝতে পারল
বর্ষার মনের রাজ্যের রাজত্ব টা এখন আর
অয়ন এর
হাতে নেই!
সেটা অন্য কেউ হাতিয়ে নিয়েছে!
সেই রাতে আর ঘুম হলনা ছেলেটির!
সারা রাত ধরে বর্ষাকে ফোনে ট্রাই
করে গেলো,
কিন্তু নাম্বার টা বন্ধ!
পরের দিনেও হাজার বার চেষ্টা করে
গেলো
প্রিয় সেই কন্ঠটা একটি বার শোনার জন্য,
২ মিনিট পর পর চেষ্টা করে যাচ্ছে!
কিন্তু কোন কাজ হয়নি!
সন্ধা বেলা বর্ষার ফোন ওপেন পেলো
কিন্তু ফোন
তুলছেনা!
কয়েকবার চেষ্টা করার পর ফোন রিসিভ
করলো,
অপরিচিত একটা মেয়ে কন্ঠে বলে উঠলো
--আপনি কে? কাকে চান?????
--জ্বি এটা বর্ষার নাম্বার নাম্বার না?
(অয়ন)
--হুম বর্ষা কথা বলতে পারবেনা একটু
ব্যাস্ত
আছে!
--প্লিজ আপনি ওর কাছে একটু দিন! (প্রায়
৫
মিনিট ধরে অনেক রিকুয়েস্ট)
--আসলে দেখুন ভাইয়া বর্ষা আপনার
সাথে কথা
বলতে চাচ্ছেনা!
আপনাকে আর ফোন দিতে নিশেধ করছে!
অয়ন নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে
পারলনা
ফোনের মধ্যেই কেঁদে ফেলছে!
(কিছুক্ষণ পর বর্ষা ফোন ধরে)
--প্লিজ তুমি এই নাম্বারে আর কখনো
ফোন দিবেনা, আমি একটু একা থাকতে
চাই,
আমাকে মুক্তি দাও,
আর তোমার সাথে আমার রিলেশন টা
তোমার
ফ্যামিলি থেকে মেনে নিলেও, আমার
ফ্যামিলি থেকে কখন মেনে নিবেনা!
(বর্ষা)
অয়ন শুধুই কাঁদছে কিছু বলছেনা!
মনে হচ্ছিল তার বুকের বাম পাশে কেউ
জেনো
স্বজরে একটা লাথি মারল!!
বর্ষাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে
অয়ন!
শেষমেশ অয়নকে অনেক অপমান জনক কথা
বলে
বর্ষা!
ভালবাসি না তোমাকে!
তোমাকে আমার বয়ফ্রেন্ড পরিচয় দিতে
লজ্জা লাগে! তুমি আমাকে আর ফোন
দিবা
না, তোমার সাথে আজথেকে আমার
কোন
সম্পর্ক নেই!
আমাকে ভূলে যাও তোমার মত লো
ক্লাসের
কাউকে বিয়ে করে নিবে!
আর এটা সেটা কত কি।
......( ফোন কেটে দিল বর্ষা )
কি করব বুঝতে পারছিলানা অয়ন!
সবচেয়ে কাছের বন্ধু নাইম এর ম্যাচে
চলে গেলো!
নেশা করার বাজে
বদঅভ্যাস আছে ওর।
ব্রেকআপের কথা বলতেই অয়ন এর হাতে
একটা
সিগারেট ধরিয়ে দিল,
এত কষ্টের মাঝে সিগারেট ভালই লাগল
কেমন
যেনো একটা যাদু আছে এতে, তারপর
কোনরকম
সান্তনা দিয়ে বাসায় যেতে বলল আর
পকেটে
এক প্যাকেট সিগারেট দিয়ে দিল!
বর্ষাকে অনেকবার ফোন করেছিল অয়ন
( কিন্তু
মোবাইল বন্ধ)!
সেদিন রাতে অনেক কান্না করেছিল
ছেলেটি
আর
সিগারেটের প্যাকেটও শেষ করেছিল
পুরোটা!
নিজেকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল যেই
অয়ন একদিন অন্যদের স্মোক করতে মানা
করতো সেই কি করছি আজ!!
এরপর থেকে প্রতিদিন নাইম এর ম্যাচে
যাওয়া
হতো!
আজ পাঁচ দিন হয়ে গেলো বর্ষার সাথে
কোন
প্রকার কন্ঠাক্ট নেই অয়নের!
যেই ছেলেটি এক মুহূর্ত মেয়েটির সাথে
কথা না
বলে থাকতে পারতনা,
সারা দিন মেয়েটির সাথে ফোনে কথা
বলার
অভ্যস ছিল!
দুজন দুজনার একটা কথা
শোনার জন্য সারা দুনিয়ার সাথে লড়াই
করতো!
বর্ষা ঠিক আগের মতো নেই, অনেকটাই
পাল্টে
গেছে!
কিন্তু অয়ন নিজেকে একটুও পাল্টাতে
পারেনি!
এখন বর্ষার সাথে একটা মুহূর্ত কথা বলার
জন্য মন
কাদে অয়নের!
অনেক চেষ্টা করেছে অয়ন, বর্ষার কন্ঠটা
একটি
বার শোনবার জন্য! কিন্তু কোন লাভ
হয়নি!
অয়নের ফোন রিসিভ করেনা বর্ষা,
অপরিচিত
কোন নাম্বার দিয়ে ফোন দিলে অয়নের
কন্ঠ
শোনা মাত্রই ফোন কেটে দ্যায়!
এই সেই মেয়ে, যে অয়ন এর সাথে একটু
কথা
বলার জন্য বাসা ছেড়ে দূরে কোথাও
বেড়াতে
যেতো না!
এই সেই মেয়ে, যে অয়ন কে এক নজর
দেখার জন্য
সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে বাসা
থেকে বেরিয়ে আসতো!
এই সেই মেয়ে, যে অয়নকে দিনে হাজার
বার আই
লাভ ইউ জানু
বলতো!
এই সেই মেয়ে, যে অয়ন এর বিরুদ্ধে কেউ
একটা বাজে কথা বল্লে সহ্য করতো না!
রাতে ঘুম না আসা ছেলেটা এক গাদা
সিগারেট খেয়ে রাত পার করে দ্যায়!
আস্তে আস্তে বাজে সবকিছুর নেশায়
আসক্ত হয়ে
পরে অয়ন!
.
প্রায় একমাস পরের একদিনের ঘটনা...
নাইম এর বাসায় যাচ্ছিল অয়ন!
পিছনথেকে
অয়ন ভাই বলে কেউ একজন ডাকল!
পেছনে তাকাতেই অয়ন দেখে বর্ষার
ফ্রেন্ড ইশি
তাকে ডাকছে!
--কিছু বলবে?
--আপনাকে কিছু বলার ছিল বর্ষা
সম্পর্কে।
--কি বলবে বল?
--এখানে বলা যাবে না, ঐদিকে যে
পার্কটা
আছে ওখানে গিয়ে বসে বলি!
...( হাটা শুরু করল )
অবুঝ শিশুর মতো ওর পিছনে হাটা শুরু
করলো অয়ন!
পার্কটা একটু দূরে প্রায় বিশ মিনিট
হাটার পর
একটা টুলে বসলো অয়ন
তারপর ইশি যা বলল...
"আমি জানি কথা গুলো শুনে আপনার খুব
কষ্ট
হবে, বর্ষা আমাকে বারন করেছিল কিন্তু
চোখের সামনে একটা মানুষকে এভাবে
ধংস
হওয়ার দৃশ্য দেখতে পারছি না!
আপনাদের
সম্পর্কের আগে থেকেই বর্ষার অন্য একটা
সম্পর্ক ছিল!
ছেলেটির নাম বিজয়!
বিজয় এর সাথে বর্ষার একবার অনেক
ঝগড়া হয়,
তখন বর্ষা আপনার সাথে সম্পর্কে জরিয়ে
যায়!
কিছুদিন পর ওদের আবার সম্পর্কটা আগের
মতো
চলতে থাকে!
তারপর থেকে আপনার সাথে কি হচ্ছে
তাতো
আপনি জানেন-ই "
মুহূর্তের মধ্যে অয়ন এর চোখ দিয়ে পানি
গরিয়ে
পরে।
কান্না ছাড়া কিছুই পেলানা ছেলেটি!
নেশার
মাত্রা আরো বেড়ে গেল।
এভাবেই চলতে লাগল।
কিছুদিনপর বাসায় ফিরতেই অয়ন এর মা
বলল......
ইশি
এসেছিল, তোর কিছু কাগজ নিয়ে গেল
পরে দিয়ে
যাবে বলল।
রুমে ঢুকে অয়ন দেখতে পেল টেবিলের
উপর
মার্কশিট আর এডমিড কর্ড মিসিং!
রাত দশটার দিকে ফোন আসে অপরিচিত
একটা
নাম্বার থেকে!
ফোন রিসিভ করতেই বলে উঠলো,
পরে মনে পরে ঐদিন
পার্কে আমার মোবাইলটা একবার
নিয়েছিলাম!
ঘুম আর নেশার ঘোরে কি জেনো বলছিল
অয়ন
নিজেই জানেনা!
পরদিন বাসায় এসে একটা ভর্তির
রিসিট অয়ন এর হাতে দিল আর বলল দুজনই
ভর্তি
হয়ে গেলাম।
ইশি ভাল ছাত্রী ছিল, চাইলেই পাবলিক
ভার্সিটিতে পড়তে পারত।
কিন্তু অয়ন এর জন্যই এই
প্রাইভেট ভার্সিটিতে ভর্তি হয়। অয়ন এর
মায়ের মন জয় করে নিয়েছে একয়দিনে।
এরমধ্যেই অয়নকে তুমি করে বলা শুরু করে
দিয়েছে।
ক্লাস শুরু হওয়ার পরথেকে অয়ন কে ফোন
করে
একসাথে নিয়ে যেত ভার্সিটিতে
অয়নকে অনেক বুঝাতে থাকে নেশা
ছেড়ে দিয়ে
নতুন করে বাঁচতে!
কিন্তু অয়ন সেটা পারে না!
এভাবে চলতে থাকে.......
অয়ন এর জন্মদিন চলে
আসে।
ইশি অয়ন কে একটা একটি গল্পের বই
উপহার দেয়!
প্রথম পৃষ্ঠায় বড়করে লাল রঙে লেখা
ছিল!
আই লাভ ইউ.....!
রাতে ফোন করে বলে, অয়ন তুমি কি
চাওনা আমি
যাকে ভালবাসি সে একজন সুস্খ মানুষ
এবং
ভালো মানুষ হোক ?
ফোনটা কেটে দিল অয়ন!
বারবার ফোন করছে ইশি,
প্রায় এক ঘন্টা পর
ফোন রিসিভ করে বলে "আমি চাই"
এরপর থেকে প্রতি রাতে কথা হয় ওর
সাথে।
আস্তে আস্তে নেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য
হয় অয়ন!
ভালবাসার কারনে! ওদের রিলেশনের
আজ
একবছর!
হঠাত একদিন মাঝরাতে অয়নের
ফোনটা বেজে উঠতেই,
ডিসপ্লেতে অপরিচিত একটা নাম্বার
ভেসে
উঠলো!
ফোন রিসিভ করতেই সেই পরিচিত
ছলনাময়ীর
মিষ্টি কন্ঠ ভেসে আসল ফোনের ওইপাশ
থেকে!
কেমন আছ?
অয়ন ফোন কেটে দিল!
ফোনের পর ফোন দিয়েই যাচ্ছে বর্ষা!
অনেকটাই বিরক্ত হয়ে শেষমেশ ফোন
রিসিভ
করলো অয়ন!
--প্লিজ ফোনটা কাটবেনা (বর্ষা)
--কিছু বলবে? (অয়ন)
--কেমন আছ তুমি?
--যেমন টা রাখছ ঠিক তেমনি আছি
--আসলে আমি তোমার সাথে অনেক বড়
অন্যায়
করে ফেলছি,
--কারো কোন দোস নাই সব দোস আমার
কপালের!
--প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও!
--কিছু বলার আছে তোমার?
--হুম.. তুমি কি এখনও ভালবাস আমাকে?
--আমি ভালবাসলে কার কি যায় আসে
আর না
বাসলেই কার কি যায় আসে, কেউতো আর
আমার
ভালবাসার মুল্য দিতে জানেনা!
--এখন আমি মূল্য দিতে শিখেছি
তোমাকে আবার নতুন করে ভালবাসার
সুযোগ টা
দিবে?
--কেন তোমার সেই বিজয় কোথায়?
--বিজয় অন্য কাউকে বিয়ে করে নিয়েছে!
আসলে
আমি বুঝতে পারিনি কাকে কাছে রাখা
দরকার
কাকে দূরে রাখা দরকার, কিন্তু এখন
আমি বুঝতে
পেরেছি, তোমার মতো করে আমাকে
আর কেউ
ভালবাসে পারবেনা, তোমাকে খুব মিস
করছি!
তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে!
--কাল সকাল ১০ টায় পার্কে এসো!
--হুম আমি আসব!
অয়ন ইশির কথা ভাবছে
ইশিকে এখন কি বলবে!
সকাল ১০ টার সময় অয়ন পার্কে গিয়ে
দেখে বর্ষা
অয়ন এর জন্য অপেক্ষা করছে
হাতে লাল গোলাপ নিয়ে!
অয়ন বলে উঠলো,
--যতটা কষ্ট দেওয়া বাকি আছে সেটা
দিতে এখন
আমার জিবনে আবার আসতে চাও! (অয়ন)
--ভালবাসা দিয়ে সব কষ্ট ভুলিয়ে দিতে
চাই!
(বর্ষা)
রাত জেগে কথা বলা,
দেখা করা, এক সাথে ঘুরা ফিরার মধ্যে
দিয়ে
ওদের
ভাঙ্গা সম্পর্কটা আগের মতো হয়ে
গেলো!
অয়ন বুঝতে পারল বর্ষা অয়নকে এখন সত্যি
অনেক
ভালবাসে!
ইশির সাথেও অয়ন এর সম্পর্ক চলছে!
কিন্তু কেউ কারো টা জানতো না!
অয়ন ব্যাপারটা লুকিয়ে রাখে!
করন হৃদয় ভাঙ্গা কতটা কষ্টের যা অয়ন
বুঝতে
পেরেছে!
এই কষ্ট টা অয়ন ইশিকে দিতে চায়না!
ইশিইতো অয়নকে নতুন করে বাঁচতে
শিখিয়েছে!
ইদানীং বর্ষা অনেক পাগল অয়ন এর জন্য
অয়ন এর
উপর বর্ষার কেয়ারিং আর ভালবাসার
যেনো
কোন কমতি নেই!
এভাবেই চলিতেছিল ওদের সম্পর্কটা
হঠাত একদিক বর্ষার ফোন বাসা থেকে
ওর বিয়ে
ঠিক করেছে!
অয়ন কি করবে বুঝতে পারছিলনা!
বর্ষা অয়ন কে বলল চলো আমরা পালিয়ে
বিয়ে
করি!
অয়ন এক পায় রাজি,
সব প্লান মতো বর্ষা বিয়ের আগের দিন
বাসা
থেকে বের হয়ে বাস ষ্টেশনে অয়ন এর
জন্য
অপেক্ষা করতেছিল!
কিন্তু অয়ন আসছেনা!
অয়ন এর ফোন বন্ধ!
ঘন্টার পর ঘন্টা
অপেক্ষা করতে করতে প্রায় সন্ধা নেমে
এলো!
কিন্তু অয়ন এর কোন খবর নেই!
এদিকে অয়ন আর ইশিকে খুঁজে পাওয়া
যাচ্ছেনা!
সন্ধার একটু পরে অয়ন এর বাসার সামনে
একটি
রিস্কা থামতে দেখা গেলো! দুইটা
লোক রিস্কা
থেকে নেমে অয়ন এর বাসার মধ্যে
প্রবেশ করল!
ওই দুইজন হল অয়ন আর ইশি,
ওহা...
অয়ন এর পরনে ছিল একটা পানজাবি আর
ইশির
পরনে লাল শাড়ি!
আজকেই ওরা বিয়ে করেছে!
ওই দিন অয়ন এর ফেসবুকে স্টাটাস
ছিল!.......
আমি কি করে তোমাকে ক্ষমা করি বল!
তোমাকে
ক্ষমা করলে একটা নিশপাপ মেয়েকে
সারাজীবন
কাঁদতে হবে! আমি এই নিশপাপ
মেয়েটিকে
কাঁদাতে পারবনা কারন তুমি আমাকে
ধোকা
দেবার পর এই মেয়েটি আমার পাশে না
দাঁড়ালে
আজ হয়ত আমি বেচে থাকতামনা
পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও
দেখা হবে স্মৃতির গভীরে!
এমন সম্পর্কগুলোই আমৃত্যু পর্যন্ত টিকে থাকে।"-
যদি গল্পটা ভালো লাগে থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ !
md.shahin hossain
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Md Sohel Khan
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Monayem
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Mohammad Tanvir
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
MD Zahidul Islam
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
MD Shamim Khan
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Khushi Hossain
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Md. Sabbir Ahmed
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
MD Zahidul Islam
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
MD Shamim Khan
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Md,asad rahman
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Mamun mia
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Salman Foysal
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Md Romat
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
sakib sa
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
hajara mije
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Mohd Shamsul Alam
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
MD MOSARAF HOSSAIN
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Shahriya Hridoy
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Washiuzzaman lunar
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Raj Khan
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Tariqul Islam Tomal
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Antor Pk
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?