ইফতার সংস্কৃতি, বাড়াবাড়ি না করে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করি।
রোজাদারকে ইফতার করানো বহুত সুয়াবের কাজ।চাঁদা তুলে ইফতার পার্টি করা,ইফতারির জন্য গৃহবধূকে চাপ সৃষ্টি করা,ফেশন হিশাবে ইফতার পার্টি দেওয়া,এসব বন্ধ করা উচিত।
সিলেটে গৃহবধূর বাপের বাড়ি থেকে আম-কাঠাল ইফতারি এসবের জন্য অনেক সময় গৃহবধূকে চাপ প্রয়োগ করা হয়,নিঃসন্দেহ এটি জুলুম। অনেক বাবা টাকা সুদ করে মেয়ের বাড়িতে ইফতারি দেয়!
পরশু দিনের ঘটনা,সিলেট জৈন্তায় এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে শাশুড়ির খোটা দেয়ায়।
শুধু একদিক থেকে ইফতারি হবে কেনো?
ইফতারি সুয়াবের কাজ,মেয়ের বাড়ি ফুফুর বাড়ি,বোনের বাড়ি,আত্মীয় সজন,গরিবদের ইফতার করানো উচিত।অনেকেই পুরো বছর এসব আত্মীয়র খোঁজ রাখেনা,কিন্ত ইফতারি উপলক্ষে তাঁদের খোঁজ নেয়,এটি ভালো দিক।কিন্ত কাউকে চাপ দেওয়া উচিত নয়।
আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা করা উচিত।পরষ্পরে ইফতারি আদান প্রদান হবে।শুধু গৃহবধূর পক্ষ থেকে ইফতারি গ্রহন এটা লজ্জার ব্যাপার,অধিকাংশ সময় এটা জুলুমের পর্যায়ে পৌঁছে যায়।সমাজে জুলুম বন্ধ হোক।
সুন্নত তরিকার ইফতারি চলুক।
ismam jihan
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Habibullah Mullah
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Belal ahmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Mehedi Hasan
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
M R Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?