আজ বুঝতে পারি বদরুল কেন খাদিজার উপর নির্মম আঘাত করেছিল!!!
“প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়ায় নয়–
দীর্ঘদিন প্রেম করে,,তারপর ধোকা দেয়ায়
“খাদিজা”কে কুপিয়েছে “বদরুল”।
একজন মেধাবী ছাত্র-কেন হঠাৎ জাতীয় বখাটে হয়ে গেল??এই প্রশ্ন করেছেন নিজেকে??
“বদরুলের নামে রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল সীম ব্যবহার করে “খাদিজা” যখন-“বদরুল” ছাড়া বাকী সব প্রেমিকের সাথে যোগাযোগ রেখেছিল–“বদরুল” ত তখন-ই খুন হয়ে গিয়েছিল।।”
ফাঁশিতে ঝুলবার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিল বলেই–প্রকাশ্যে হত্যার চেষ্টা করেছিল “বদরুল”।।
আমার মায়ের বুক খালি হবার আগে তোর মায়ের বুক খালি করবো-এটা খাদিজাকে আগেই বলেছিল বদরুল।।
অন্যায় জেনেই অন্যায় করেছিল বদরুল-
তাই ঘটনার আগে ফেবুতে লিখেছিল–
“নিষ্টুর পৃথিবীর মানুষের কাছে আমি সবিনয়ে ক্ষমা প্রার্থী ”
“মন ভাঙার বিচার করার কোন আদালত নাই পৃথিবীতে””তাই নিজের বিচার নিজেই করেছে “বদরুল”।
আইন হাতে তুলে নেয়ায়–আইন বদরুলের বিচার করবে।অবশ্যই করবে।তার দৃষ্টান্ত মুলক সাজা হবে। তাই আমি বদরুল কে গালি দেব না।।কিংবা গালি দেব না বদরুলের প্রাণের সংগঠন ছাত্রলীগ কে।।
বদরুল যদি বখাটে হয়–তবে তাকে বখাটে বানিয়েছে খাদিজা।।
কিন্তু এখন–“বদরুল” জিরো
“খাদিজা”হিরো।।
বি.দ্র…”পাপীকে নয়,
“পাপকে ঘৃণা করুন।।