Iআপনি যখন শুক্রবারে মহানবী (সাঃ) এর উপর দরুদ পাঠ করবেন। তখন ফেরেস্তারা মহানবী (সাঃ) -কে আপনার বিস্তারিত পরিচয় বলে বলবেন, হে নবী এই মাত্র অমুক আপনার উপর দরুদ পাঠ করেছেন।
সুবহান আল্লাহ, দরুদ পাঠ করা কতটা ফজিলতের।
স্বয়ং মহান আল্লাহ সুবহান আল্লাহু তা'আলা মহানবী (সাঃ) এর উপর দরুদ পাঠের নির্দেশ দিয়েছেন।
দরুদ পাঠের আরও অনেক ফজিলত রয়েছে।
হজরত আমের ইবনে রবীআহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খুতবার মধ্যে এ কথা বলতে শুনেছি- ‘যে আমার উপর দরূদ পাঠকারী যতক্ষণ দরূদ পড়ে ফেরেশতারা তার জন্য দোয়া করতে থাকে। সুতরাং বান্দার ইচ্ছা, সে দরূদ বেশি পড়বে না কম।’ (মুসনাদে আহমদ, ইবনে মাজাহ, মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা)
হজরত রুওয়াইফি ইবনে ছাবিত আল-আনসারী রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমার উপর দরূদ পাঠ করবে তার জন্য আমার সুপারিশ অবধারিত হয়ে যাবে।’ (তাবারানি)।
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘কেয়ামতের দিন ওই ব্যক্তি আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে আমার উপর সবচেয়ে বেশি দরূদ পড়েছে।’ (তিরমিজি)।
পাপের ভারে ন্যুব্জ আমরা, কেয়ামতের দিন মহানবী (সাঃ) - এর শাফায়াত না পেলে আমাদের থেকে হতভাগা আর কে হবে। মহানবী (সাঃ) এর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা আর তার শাফায়াতের জন্য বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি।
মনগড়া ভাষা
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?