বেসরকারি মহাকাশযানে পৃথিবী ছাড়লেন চার নভোচারী

Комментарии · 581 Просмотры

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন চার নভোচারী

তাদের তিনজন যুক্তরাষ্ট্রের ও একজন জাপানের। তাদেরকে বহনকারী রকেট ও ক্যাপসুল সরবরাহ করেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো স্পেস স্টেশনে যাওয়ার জন্য রকেট বানালো স্পেসএক্স।

নাসা জানিয়েছে, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে তারা এক নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। এই কার্যক্রমে আওতায় লো-আর্থ অরবিটে নিয়মিত ভ্রমণ করবেন নভোচারীরা।

এবারের ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাত্রায় যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের মাইকেল হপকিন্স, ভিক্টর গ্লোভার ও শ্যানন ওয়াকার। আর জাপানি নভোচারির নাম সোইচি নোগুচি। সেখানে ৬ মাস অবস্থান করবেন তারা।

এই মিশনে অংশ নেয়া নোগুচি হলেন ইতিহাসের তৃতীয় ব্যক্তি যিনি তিনটি ভিন্ন ধরনের নভোযানে সওয়ার হয়েছেন।

সোমবার স্থানীয় সময় ৭টা ২৭ মিনিটে এই ৫ ক্রুকে বহনকারী ফ্যালকন রকেট ও ড্রাগন ক্যাপসুল যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার ত্যাগ করে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গন্তব্যে পৌঁছাতে তাদের সময় লাগবে একদিনের কিছু বেশি।

স্পেস স্টেশনে তারা যোগ দেবেন নাসার মহাকাশচারী কেট রুবিন্‌স ও রাশিয়ান স্পেস অ্যাজেন্সির সের্গেই রিঝিকভের সঙ্গে।

নভোচারীদের জন্য একটি ট্যাক্সি সার্ভিস নির্মাণে স্পেস এক্স-এর সঙ্গে ৩ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করেছে নাসা।

এই চুক্তির আওতায় চলতি বছরের মে মাসে নভোচারী ডৌগ হার্লি ও বব বেহনকেনকে নিয়ে প্রতীকী মিশনে যায় স্পেস এক্স। এই দুজনকে সফলভাবে স্পেস স্টেশনে নিয়ে আবার নিরাপদে ফিরিয়ে আনা হয় পৃথিবীতে।

উল্লেখ্য, উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং-এর সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি রয়েছে নাসার।

নাসা বলছে, তাদের চুক্তির এই নতুন ধরণ যথেষ্ট ব্যয় সাশ্রয়ী।

চাঁদ ও মঙ্গল অভিযানের জন্য একই পদ্ধতিতে অর্থ সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে নাসা। ফলে, ২০২৪ সালের দিকে পুনরায় নাসার চন্দ্রাভিযানের প্রকল্প অনেকটাই সহজতর হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

  

Комментарии

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন