মজার গল্প


বাংলা জোক্স পড়ি চলো

.

১। এক চোর গভীর রাতে এক বাড়িতে চুরি করতে গেছে। সেখানে আলমারি খুলতে গিয়ে দেখে নিচে লিখা আছে- “এই বাটন টিপলে আলমারি খুলে যাবে।” চোর যখনি বাটনটি টিপলো, তখনি সাইরেন বেজে উঠলো ! এরপর পুলিশ এসে চোরটিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় চোরটি বলতে লাগলো, ” দুনিয়া থেকে মনুষ্যত্ব উঠে গেছে, কাউকে বিশ্বাস করা যায় না “

২। রিমন খুবই ফাঁকিবাজ। প্রায়ই দেরি করে স্কুলে যায় আর এজন্য নিত্যনতুন অজুহাতও তার তৈরিই থাকে! তো, একদিন দেরি করে ক্লাশে যাওয়ার পরে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, রিমন, এতো দেরি হলো কেনো ? রিমন: আর বলবেন না স্যার! রাস্তা আজকে এতো পিচ্ছিল ছিলো যে, এক পা এগুলে ২ পা পিছিয়ে যাই এমন অবস্থা, তো এ অবস্থায় পড়লে দেরি তো একটু হবেই । স্যার: এই অবস্থা হলে তো তোমার আজকে স্কুলেই পৌঁছানোর কথা না! স্কুলে আসলে কিভাবে? রিমন: কেনো স্যার! স্কুলের দিকে পিছন ফিরে হেঁটে হেঁটে এলাম যে !

৩।

৩ ।ডাকবাক্স ||

– শালু আপা,ডাকবাক্সটা থাকনা।

– পুরানো জিনিস। এখন কী আর চিঠি পত্র আসে! কী করবো রেখে শুধু শুধু?

– থাকনা আপা। ভীষন ভালোলাগে দেখতে। দাদার মুখে কত্ত মজার গল্প শুনেছি ডাকবাক্সটা নিয়ে। বাবাও তো কম মজার গল্প বলেননি!

– তা ঠিক। তাদের অনেক স্মৃতি এ ডাকবাক্স নিয়ে। থাক তবে।

খুশি যেনো আকাশ ছোঁয় লিলির। বেণি দুলিয়ে খুশিতে নেচে বেড়ায়। ওর উচ্ছ্বাস দেখে হেসে ফেলে শালু। ‘পাগলি মেয়ে’ বলেই নিজের কাজে মন দেয় ও।

হিন্দু পাড়া শেষ হতেই প্রথম পড়ে ওদের বাড়িটা। তবে বাড়ির ধরনে বাড়িতে ঢুকে যে কেউই ভুল করে হিন্দু বাড়ি ভেবে বসবে। এমন অনেক ঘটনাই ঘটেছে। ভীষন পুরনো একতলা বাড়ি। চারপাশে নানান ফুলের গাছ। মিশ্র সুভাসে সারাদিনই ভরে থাকে বাড়িটা। পেছনের বড় বারান্দাটায় দাঁড়িয়ে কাঠমালতি গাছের ডালগুলো নাড়ায় লিলি শালু এদিকটায় দাঁড়ালেই। তারপর হেসে ছুটে যায় অন্য পাগলামীতে।

বাড়ি জুড়ে শালু, লিলি আর ওদের মা। বড় ভাই শহরে। বাবা গত হয়েছেন বছর দুই পাড় হলো। এরপর থেকে চঞ্চল চারপাশ খানিকটা শান্ত হয়ে গেলো। সন্ধ্যায় বড় ঘরে বসে বাবার হাত নেড়ে নেড়ে ভঙ্গি করে গল্প বলার পাঠটা ফুরিয়ে গেলো বলে হাসির শব্দে বাড়িটা কেঁপে ওঠাও বন্ধ করে দিলো। মা তো সেই সবসময়ই কম কথা বলেন। উপর থেকে বাবার রসিকতার ঝাঁঝে যতটুকু হাসি বেড়িয়ে আসতো তার দেখা পাওয়াও বন্ধ হয়ে গেলো। ভাগ্যিস লিলি ছিলো! ওর অবুঝ কিশোরীপনায় তবুও খানিকটা জীবিত লাগে বাড়িটাকে।

শালুর ক্লান্ত লাগছে বেশ। প্রায়ই লাগে। মায়ের চোখের নিচের গাঢ় কালো দাগ সে ক্লান্তিকে আরো বাড়ায় যেনো। মানুষটা দুশ্চিন্তায় কেমন মরা গাছের রোদে পোড়া শুকনো ডালের মতন হয়ে গেছেন! সংসারটা কী দারুনই তো চলছিলো! তবুও স্রষ্টা এমন কেনো চাইলেন? বাবার ওতো বড় রোগটা না হলেই কী হতো না? কিংবা এতো ওতো চেষ্টায় পাশে রাখা যেতো না মানুষটাকে? ধার দেনার পরিমান নাহয় থাকতোই এমন। তবুও বাড়িটা পূর্ণ থাকতো। ঘর জুরে খুশি থাকতো। মায়ের হাসি হাসি মুখটা থাকতো।

৩ ।ডাকবাক্স ||

– শালু আপা,ডাকবাক্সটা থাকনা।

– পুরানো জিনিস। এখন কী আর চিঠি পত্র আসে! কী করবো রেখে শুধু শুধু?

– থাকনা আপা। ভীষন ভালোলাগে দেখতে। দাদার মুখে কত্ত মজার গল্প শুনেছি ডাকবাক্সটা নিয়ে। বাবাও তো কম মজার গল্প বলেননি!

– তা ঠিক। তাদের অনেক স্মৃতি এ ডাকবাক্স নিয়ে। থাক তবে।

খুশি যেনো আকাশ ছোঁয় লিলির। বেণি দুলিয়ে খুশিতে নেচে বেড়ায়। ওর উচ্ছ্বাস দেখে হেসে ফেলে শালু। ‘পাগলি মেয়ে’ বলেই নিজের কাজে মন দেয় ও

হিন্দু পাড়া শেষ হতেই প্রথম পড়ে ওদের বাড়িটা। তবে বাড়ির ধরনে বাড়িতে ঢুকে যে কেউই ভুল করে হিন্দু বাড়ি ভেবে বসবে। এমন অনেক ঘটনাই ঘটেছে। ভীষন পুরনো একতলা বাড়ি। চারপাশে নানান ফুলের গাছ। মিশ্র সুভাসে সারাদিনই ভরে থাকে বাড়িটা। পেছনের বড় বারান্দাটায় দাঁড়িয়ে কাঠমালতি গাছের ডালগুলো নাড়ায় লিলি শালু এদিকটায় দাঁড়ালেই। তারপর হেসে ছুটে যায় অন্য পাগলামীতে।

বাড়ি জুড়ে শালু, লিলি আর ওদের মা। বড় ভাই শহরে। বাবা গত হয়েছেন বছর দুই পাড় হলো। এরপর থেকে চঞ্চল চারপাশ খানিকটা শান্ত হয়ে গেলো। সন্ধ্যায় বড় ঘরে বসে বাবার হাত নেড়ে নেড়ে ভঙ্গি করে গল্প বলার পাঠটা ফুরিয়ে গেলো বলে হাসির শব্দে বাড়িটা কেঁপে ওঠাও বন্ধ করে দিলো। মা তো সেই সবসময়ই কম কথা বলেন। উপর থেকে বাবার রসিকতার ঝাঁঝে যতটুকু হাসি বেড়িয়ে আসতো তার দেখা পাওয়াও বন্ধ হয়ে গেলো। ভাগ্যিস লিলি ছিলো! ওর অবুঝ কিশোরীপনায় তবুও খানিকটা জীবিত লাগে বাড়িটাকে।

শালুর ক্লান্ত লাগছে বেশ। প্রায়ই লাগে। মায়ের চোখের নিচের গাঢ় কালো দাগ সে ক্লান্তিকে আরো বাড়ায় যেনো। মানুষটা দুশ্চিন্তায় কেমন মরা গাছের রোদে পোড়া শুকনো ডালের মতন হয়ে গেছেন! সংসারটা কী দারুনই তো চলছিলো! তবুও স্রষ্টা এমন কেনো চাইলেন? বাবার ওতো বড় রোগটা না হলেই কী হতো না? কিংবা এতো ওতো চেষ্টায় পাশে রাখা যেতো না মানুষটাকে? ধার দেনার পরিমান নাহয় থাকতোই এমন। তবুও বাড়িটা পূর্ণ থাকতো। ঘর জুরে খুশি থাকতো। মায়ের হাসি হাসি মুখটা থাকতো।

আরও বিভিন্ন ঘটনা জানতে আমার সাথে থাকেন এবং আমাকে  profile follow করেন।ধন্যবাদ।।।

আরও বিভিন্ন ঘটনা জানতে আমার সাথে থাকেন এবং আমাকে  profile follow করেন।ধন্যবাদ।।।

আরও বিভিন্ন ঘটনা জানতে আমার সাথে থাকেন এবং আমাকে  profile follow করেন।ধন্যবাদ।।।

541 Views

Comments