★বিস্ময়কর গ্রন্থ আল-কোরআন :
পারা : ৩০
সূরা : ১১৪ টি
সেজদা : ১৪ টি
রুকু : ৫৫৮ টি
আয়াত : ৬২৩৬ টি, মতান্তরে ৬৬৬৬ টি
যবর : ৫২২৩৪ টি
যের : ৩৯৫৮২ টি
পেশ : ৮৮০৪ টি
জযম : ১৭৭১ টি
তাশদীদ : ১৪৪৩ টি
* আল্লাহর পড়ে পিতা মাতার সেবা করো ১৪৭ বার উল্লেখ করেছে কোরআনে।
★কোরআনে শাস্তি শব্দটি আছে মোট ১১৭ বার,
পক্ষান্তরে ক্ষমা শব্দটি আছে মোট ২৩৪ বার। অর্থাৎ শস্তির দ্বিগুণ। এ থেকে বোঝা যায় আল্লাহ কতোটা ক্ষমাশীল।
★কোরআনে আল্লাহ বলেন / তিনি বললেন শব্দটি আছে ৩৩২ বার।
এবং তারা বলল শব্দটি আছে ৩৩২ বার।
অর্থাৎ যতবার কেউ প্রশ্ন তুলেছে আল্লাহ তাআলা ততবার তার যবাব দিয়েছেন।
* কোরআনে ইলা শব্দটি ১৪৭ বার আসছে। এর অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন আইন নাই তার বান্দার।
★কোরআনে ইহকাল সম্পর্কে বলা হয়েছে ১১৫ বার। একইসাথে পরকাল সম্পর্কেও বলা হয়েছে ১১৫ বার।
* নামাজ সম্পর্কে ৮২ বার উল্লেখ করেছে। তার মধ্যের ৮১ বার বলছে নামাজ কায়েম করো। একা একা ঘরে বাহিরে পড়লে নামাজ কায়েম হবে না।
★শয়তান সম্পর্কে ৮৮ বার, ফেরেশতা সম্পর্কেও বলা হয়েছে ৮৮ বার।
★বেহেশত ৭৭ বার & দোজখ সম্পর্কেও বলা হয়েছে ৭৭ বার।
★যাকাত সম্পর্কে ৩২ বার & এর মঙ্গল / বারাকাহ সম্পর্কেও ৩২ বার বলা হয়েছে।
★গ্রীষ্ম বা গরম সম্পর্কে ৫ বার & শীত বা ঠান্ডা সম্পর্কেও বলা হয়েছে ৫ বার।
★সচ্ছলতা ২৬ বার & দারিদ্রতা ১৩ বার।
★নারীর কথা বলা হয়েছে ২৩ বার & পুরুষের কথাও বলা হয়েছে ২৩ বার। এর থেকে বোঝা যায় আল্লাহ পাক নারী-পুরুষ উভয়কেই সমান মর্যাদা দিয়েছেন।
এখানে একটি বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যানে আমরা মাত্র কিছুদিন আগে জানতে পারি য,
মানবদেহে ক্রোমোজোমের সংখা ৪৬ টি। যার ২৩ টি আসে পিতার থেকে আর ২৩ টি আসে মায়ের থেকে।
★কোরআনে স্থলের কথা বলা আছে ১৩ বার এবং জলের কথা বলা আছে ৩২ বার।
এদের যোগফল (১৩+৩২=৪৫)
শতকরা করলে,
১৩/৪৫% = ২৮.৮৮
৩২/৪৫% = ৭১.১১
আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের বলে, পৃথিবীতে স্থলের পরিমান ২৮.৮৮ ভাগ & জলের পরিমান ৭১.১১ ভাগ।
এমন হাজারো বিস্ময়কর তথ্য রয়েছে মহাগ্রন্থ আল-কোরআনে। কিছু প্রকাশ করার ভাষা নেই। শুধু বলবো # _সুবহানআল্লাহ