feeling ঘুম ঘুম ভাব,ঘুমের অভাব
“সকালে উঠিয়া আমরা মনে মনে বলি”
-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------
বাঙালির খুবই অপছন্দের কাজের মধ্যে একটি হচ্ছে সাত সকালে ওঠা। তবুও ক্লাস-অফিস বা বাচ্চাদের স্কুল থাকায় আমাদের প্রায়ই এই কাজটা করতে হয়। ব্যাপারটা কতটা প্যারাদায়ক?
“আর একটা মিনিট”
এই কাজটা আমরা প্রায়ই করি। সকালে ওঠার সময় হলেই “আর একটা মিনিট ঘুমাবো” বা এই “৬টা ৫ বাজলেই উঠে যাবো” এই টাইপের ডায়লগ ঘুমের ঘোরে মারতে থাকি। দেখা যায় এই এক মিনিট ঘুমাতে গিয়ে ঘুম ভাঙ্গে দুপুর ১১টায়। সুতরাং এক মিনিট হতে সাবধান।
,
,
,
“সব কিছু ছাইড়া দিমু”
তবুও যখন ঘুম ভাঙ্গে তখন প্রথম দুই মিনিট কাটে বিছানায় শুয়ে “কী করা যায়” তা নিয়ে চিন্তা করে। স্কুলপড়ুয়ারা ভাবেন, “আজকে যদি স্কুলে না যাই তাহলে আব্বার মাইর কীভাবে এড়ানো যায়?”, ভার্সিটি পড়ুয়ারা চিন্তা করেন, “অ্যাটেনডেন্স কয়টা হলো?” আর অফিসগামীরা ভাবেন, “আজকে কী বলবো, ডায়রিয়া নাকি রাস্তার খুব বাজে অবস্থা?” অনেকক্ষণ ভাবনা-চিন্তার পরে যখন দেখি কোনো উপায় নাই তখন ভাবি, “ধুর, সব কিছু ছাইড়া দিমু! দিয়ে হিমালয়ে গিয়ে ফকির-মিসকিন বা সাধু-সন্ন্যাসীদের জীবন কাটাবো!”
,
,
,
“বিরক্তের চরম অবস্থা”
কিছু কিছু মানুষ আছেন, ইনাদের আমি কাউয়া প্রজাতির মানুষ বলি। কারণ, ইনারা শুধু যে নিজেরা সাতসকালে ওঠেন তা না, সেটা আশেপাশের সবাইকে জানাতে ভুলেন না। “কি বলেন ভাই! আমি তো সকালে উঠে, ভেজা ছোলা খেয়ে, আপনার ভাবিকে ঘুম থেকে উঠিয়ে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে, নেপচুন গ্রহে এক ঘন্টা জগিং করে তারপরে অফিসে আসলাম।” এই টাইপের ডায়লগ ইনাদের মুখে মুখে। সকালে ইনাদের মুখটা দেখলেই মনে হয়, “ধুর! আজকের দিনটাই খারাপ!”
#বিষাক্ত_ছারপোকা

সহজ এফিলিয়েট

ঘরে বসে সহজ আয়

ফেসবুক চালাতে পারলেই আয় করতে পারবেন

এখনি শুরু করুন