একজন গুরু, আরেকজন শিষ্যের মধ্যে খুনসুটি থাকাটাই স্বাভাবিক। কখনো ফর্মহীনতায় থাকলে তিনি ছুটে যান গুরুর কাছে। গুরুর দেওয়া টিপস মেনে ফিরে পান ফর্ম। বলছি সাকিব আল হাসান ও কোচ সালাউদ্দিনের কথা। গুরু-শিষ্যের এমন শতশত গল্প অজানা নয় ক্রিকেট ভক্তদের।
মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) ঢাকা-কুমিল্লার ম্যাচ চলাকালীন এমন একটি দৃশ্য দেখে হতবাক ক্রিকেট ভক্ত হতে শুরু করে বোদ্ধারা। কুমিল্লার ফিল্ডিংয়ের একটা সময় দেখা যায় মাঠের মধ্যে সাকিবকে হাত দিয়ে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেন কোচ সালাহউদ্দিন।
এই ঘটনার মূল কারণই ছিল একটি ওয়াইড বলকে কেন্দ্র করে। সাত ওভার তিন বলের সময় স্পিনার মেহেদি হাসানের করা বলটি ঢাকার ব্যাটসম্যান দারুস রাসুলের ব্যাট ছুয়ে পেছনে উইকেটরক্ষক বিজয়ের হাতে যায়। আম্পায়ার ওয়াইড ঘোষণা করেন। আনামুল-মেহেদীসহ অধিনায়ক ইমরুলও বারবার আম্পায়ারকে বুঝাচ্ছিলেন। কিন্তু ওয়াইড ঘোষণা দিয়ে আম্পায়ারের কিছু করারও ছিল না আর।
ইতোমধ্যেই টাইম আউটের সময় এই অভিযোগ নিয়ে মাঠে আসেন সালাহউদ্দিন। আম্পায়ারদের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। এক পর্যায়ে আম্পায়ারদের কাছে ছুটে যান উইকেটে থাকা ঢাকার অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও। তিনিও কিছু একটা বলতে আসছিলেন সে সময় সালহউদ্দিন সাকিবকে বুকের উপর হাত দিয়ে ধাক্কা দেন।
এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোয় সমালোচনা চলে। কেউ কেউ বলছেন এটা গুরু-শিষ্যের খুনসুটি। ম্যাচ শেষে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কুমিল্লার অধিনায়ক ইমরুলকেও মুখ খুলতে হয় এ বিষয়ে। তার মতে এটা মজার একটি ঘটনা।
ইমরুল বলেন, ‘ঘটনাটা খুবই ফানি একটা জিনিস। আপনারা সবাই জানেন সালাহউদ্দিন স্যার সাকিবের ছোটবেলার কোচ। কোচ হিসেবে গিয়ে তার সাথে ফাইজলামি করছে। এটা সিরিয়াস কিছু না। সাকিবও হাসছিল। ইয়ার্কি মারতেছিল। সাকিব কিছু নিয়ে অভিযোগ করেনি। সে অন্য কিছু নিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলছিল। সাকিব সালাউদ্দিন স্যারের ইস্যু নিয়ে কিছু বলেনি। কারণ সাকিবের কোচ সালাহউদ্দিন।’
Habibullah Mullah
Deletar comentário
Deletar comentário ?
Faruk Khan
Deletar comentário
Deletar comentário ?
raihan kabir
Deletar comentário
Deletar comentário ?
Unsuiming Faruk
Deletar comentário
Deletar comentário ?
Md.uzzal Talukdar
Deletar comentário
Deletar comentário ?
arip miji
Deletar comentário
Deletar comentário ?