চুলকানী শুধু গার্মেন্টস শ্রমিকদের উপর।
গার্মেন্টস খোলা রাখলে করোনা ছড়ায়না আর ঈদের ছুটিতে করোনা ছড়াবে।
শ্রমিকদের এই বঞ্চনা অভিশাপ হয়ে ধ্বংসযজ্ঞ করে দিবে।
ভালো তো,লকডাউনের নামে একদিকে কিছু সরকারি দপ্তরে সারামাস ব্যাপী চলছে ছুটির আমেজ আর ঘরে বসে থেকে পাচ্ছে বেতন,ঈদ বোনাস,বৈশাখি ভাতা সব!
অন্যদিকে মহামারির মধ্যেও প্রতিদিন অফিস করে, ঈদের ছুটির এডজাস্টমেন্ট হিসেবে রোজার মধ্যে প্রতিটি শুক্রবার ডিউটি করে শিল্পখাতে কর্মরত প্রতিটি শ্রমিক,কর্মচারী, কর্মকর্তার পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ শেয়ার করতে ভাগে পড়েছে বৃহস্পতি আর শনি এই দুইদিন ঈদের ছুটি!
চমৎকার!
রাষ্ট্রে ব্যাপক সাম্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে,ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যেখানে একটা শ্রেনীর শ্রম আর কস্টের গুড়ে আরেকটা শ্রেনি সরবত বানাইয়া খাচ্ছে!
mdrahat
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?