৯০% স্ত্রী তার স্বামীর বান্ধবীদের ঘৃনা করে।
কিন্তু, ৯৫% স্বামী তার স্ত্রীর বান্ধবীদের পছন্দ করে।

এটা পুরুষদের উদারতা।
  • Gefällt mir
  • Liebe
  • HaHa
  • Beeindruckend
  • Traurig
  • Wütend

যদি sorry বললে
সম্পর্কটা বাঁচে তাহলে
ego সাইডে রেখে
sorry বলে দেওয়া উচিত

image
  • Gefällt mir
  • Liebe
  • HaHa
  • Beeindruckend
  • Traurig
  • Wütend

সেই মেয়েটি
~~~~~~~
পর্ব- ১
.
>>>যানজট শহরের বড় সমস্যা।
যানজট হলে মানুষ রাস্তার পাশ ধরে হাটে বেশি। তাই ভিড় হয়ে যায় বেশি।
সায়মা পর্দা করে তার চেহারা যার তারে দেখাবে না বলে অন্য কিছু না।
অনেক অহংকার তার।
নিজেকে মনে করে সুন্দরী।
কলেজ থেকে বের হয়ে ধাক্কা খেলো একটা ছেলের সাথে সায়মা।
সায়মা= চোখ দিয়ে দেখতে পান না।
ছেলে= সরি। ভিড়ের জন্য হয়তো ধাক্কা লেগে গেছে।
সায়মা = আপনার মত ছেলেরা মেয়ে দেখলে ইচ্ছা করে এটা করে।
ছেলে= বললামতো সরি।
সায়মা= হয়েছে আবার আসছে সরি বলতে।
এক কথা বলে চলে গেলো সায়মা।
ছেলেটা বলে,,,
তোমার সাথে ধাক্কা লেগে উঠলো বুকে ঝড়।
আমায় আপন ভাবলে করতাম না পর।।।
যে ছেলেটা ধাক্কা খেয়ে কবিতা বলছে সে রানা। নিজেকে পন্ডিত ভাবে ও নিজেকে একজন কবি ভাবে। রানা উদাস মনে কবিতার লাইন মিলাতে মিলাতে চেষ্টা করতে করতে বাড়ি ফিরছে।
কয়েক বছর ধরে একই কলেজে পরে আছে একই ক্লাসেও। পাশ মিলে না তার। পড়ালেখা বাদ দিয়ে সারাদিন কবিতার লাইন মেলাতে ব্যাস্ত থাকে।কারন স্কুলে থাকা অবস্থায় স্যার তাকে কবিতার জন্য মেরে ছিলো সেই থেকেই কবিতা লিখতে চেষ্টা করে,,
রানা বাসায় ফিরলে,,,
মা= কিরে সারদিন কই থাকস।
রানা= ক্লাস ছিলো মা
মা=পড়ালেখা করে কি হবে বল
= কেনো মা।
= তুই গত ৫ বছর একই কলেজও ক্লাসে পরে আছস পাশ করস না।
= এবার পাশ করবোই।
= তুর ১ বছরের বড় ভাইটা পড়া শেষ করে কবেই চাকুরি করে আর তুই,,
= দোয়া করো এবার যেনো পাশ করি।
= সারাদিন পাগলের মত কি সব বলস আবার পাশ।
= আমি কবি মানুষ ছন্দ মেলানোই কাজ। তাই বলে পাগল বলো।
= যা হাত মুখ ধুয়ে খেতে আয়।
রানা ফ্রেশ হয়ে আসলে তার মা তাকে ভাত দেয় আর বলে
= কালকে মেয়ে দেখতে যাবি।
রানা= আমি বিয়ে করবো না।
= হারামজাদা কবি তুরে কে মেয়ে দিবে। তুর ভাই সুমনকে বিয়ে করাবো।
তারপর তারা অনেক কথা বলে ।।।।।।
সায়মা বাসায় ফিরে খাবার খেতে গেলো দেখে খাবার ঢাকা দেওয়া নাই।
তাই তার মাকে বলে খাবার কে রাখছে।
তার মা বলে তুর জন্য খাবার রাখছে রিয়া(কাজের মেয়ে)।
সায়মা রিয়াকে ডাক দিয়ে আনলো আর তাকে চড় দিয়ে বলে খাবার ঢেকে না রাখলে তা খেয়ে সে অসুস্থ হলে শরীর কমে যাবে।
রিয়া গালে হাত দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে চলে গেলো।।।।
পরেরদিন রানা আর তার ভাই সুমন মেয়ে দেখতে গেলে
।মেয়েকে দেখে কবি সাহেব বললেন,,,
চেহারাটা জ্বলে উঠে চাদের আলোর মত।
বাড়ি নিলে বুঝবো তার চরিএ ভাল কত।
একটি যখন,,
সুমন থামিয়ে দিলো। তারপর মেয়ে দেখা শেষ হলে বাড়ি এসে বলে সুমনের মেয়ে পছন্দ হয়েছে। কিছুদিন পর বিয়ে।।
বিয়ের দিন সুমনের পরিবারে সবাই রেডি হয়ে চললো বউ আনতে। সবাই যখন গাড়িতে উঠলো তখন রানা কবিতা নিয়ে পরে আছে।।।
সবাই চলে আসলো মেয়ের বাড়ি। বিয়ে বাড়িতে মানুষ বেশি থাকায় রানা চলার সময় একজনের গায়ে হাত লেগে যায়। তখনই
ওদিন একবার ধাক্কা খেলেন এখন আবার,, এটা কি ধরনের আচরন বললো সায়মা।
রানার মনে পরে ওদিনের কথা তখনও মুখ ঢাকা ছিলো তাই এখন চিনতে পারলো না। এখন সায়মা মুখ ঢেকে রাখেনি।
রানা সায়মাকে দেখে বলে,,,
#চলবে.....

  • Gefällt mir
  • Liebe
  • HaHa
  • Beeindruckend
  • Traurig
  • Wütend

যদি কখনো বিচ্ছেদের কথা আসে কাবিন হিসেবে আমি যেন,তোমাকে পাই।

image
  • Gefällt mir
  • Liebe
  • HaHa
  • Beeindruckend
  • Traurig
  • Wütend