পুলিশ জানায়, ওই নারীর পরিবার তাদের কাছে এমন অভিযোগই করেছে। এ দম্পতির পাঁচটি মেয়ে সন্তান আছে। তাই ওই নারীর স্বামী একটি ছেলের জন্ম দেওয়ার জন্য তাকে নানাভাবে চাপ দিচ্ছিলেন।
পেট কাটার ঘটনায় মারা যাওয়া শিশুটি ছেলে ছিল। বিবিসি জানায়, পুলিশ ওই নারীর স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে। তিনি পুলিশের কাছে ইচ্ছা করে অন্তঃস্বত্তা স্ত্রীর পেটে আঘাত করার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, দুর্ঘটনাবশত তার হাতের কাস্তে স্ত্রীর পেটে লেগে যায়।
তার ভাষ্য, ‘‘আমার পাঁচ মেয়ে। আমার একটা ছেলে মরে গেল। আমি জানি সে ঈশ্বরের আশীর্বাদ ছিল। এখন যা হওয়ার তাই হবে।”