বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় রোজগারের কয়েকটি উপায় নিম্নে উপস্থাপন করা হলো-

এক: গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার

গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে আপনার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। অথবা YouTube থেকেও ফ্রিতে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।

দুই: প্যাড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার

সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় আপনিও এ বিষয়ে জানেন। “সার্ভে” সাইটে আপনি গিয়ে নিবন্ধিত হবেন আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপেক্ষা করবেন; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে আপনার মতামত জানাবেন, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে টাকা পাবেন। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়া ও জবাব দেয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী।

তিন: এফিলিয়েট মার্কেটিং- এর মাধ্যমে আয় রোজগার

(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)
এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কোন পণ্যের প্রচার করবেন আর যখন পণ্য বিক্রি হবে, তখন আপনি এর থেকে কমিশন পাবেন। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পণ্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী থাকে; আপনি একজন এফিলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারেন। আপনি “ক্লিক ব্যাংক”- এর মাধ্যমে একজন এফিলিয়েট হয়ে পণ্য বিক্রয় করতে পারেন।

চার: কনটেন্ট লিখে আয় রোজগার

এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোনো কোনো সাইটে লেখকদের সাথে মালিকপক্ষ মুনাফা ভাগ করে নেয়। এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি ততো বেশি টাকা পাবেন।

পাঁচ: পিটিসি বা প্যাড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার

পিটিসি বা প্যাড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে আপনি ওয়েবসাইট (শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌) ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবেন। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা বলতে কি, এই সাইটগুলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা আপনার একেক ইউনিট এডের পেছনে আপনার ব্যয়ের তুলনায় খুবই কম টাকা দেয়। বাক্স টু, নিউবাক্স, ক্লিকসেন্স এদের মধ্যে অন্যতম। Read More