সাইবার অপরাধ কী এবং আক্রান্ত হলে কী করবেন?


আপনার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও অনলাইনে প্রকাশ করে, ব্ল্যাকমেইল করে সেক্ষেত্রে আপনি আইনি ব্যবস্থা নি?

.

যেকোনো ধরনের ক্রাইম বা অপরাধ যখন অনলাইন বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘটে, তখন তাকে সাইবার ক্রাইম বা অপরাধ বলে। এটিই সবচেয়ে সহজ সংজ্ঞা।

আর ৫৭ ধারায় বলা আছে, ৫৭ (এক) কোনো ব্যক্তি যদি ওয়েবসাইটে বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উসকানি প্রদান করা হয়, তাহা হইলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ।

 

(দুই) কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক চৌদ্দ বছর এবং অন্যূন সাত বৎসর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইম এর আওতায় কি কি পড়ে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানি : ফেসবুক এখন সবার হাতের নাগালে। খুব কম খরচে ফেসবুক ব্যবহার করা যায় আমাদের দেশে এখন। প্রযুক্তির এই ছোঁয়ায় আমাদের দেশ বদলেছে অনেক। কিন্তু এই ফেসবুকের মাধ্যমে করা ক্রাইম এখন বেড়েই চলেছে। সহজলভ্য হয়ে পড়ায় ফেসবুকে সাইবার ক্রাইম এখন আমাদের দেশে অনেক বড় একটি সমস্যা। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই সাইবার ক্রাইম আমাদের দেশে। আমাদের অজান্তেই আমরা সাইবার ক্রাইমেরর শিকার হয়ে যাচ্ছি। অনেকেই মুখ বুঝে সহ্য করেই যাচ্ছেন, কিন্তু জানেন না যে কিভাবে কি করতে হবে। আজকে আমি আসলে আপনাদের সাথে কথা বলবো কখন আর কিভাবে বুঝবেন যে আপনি ফেসবুকে বা সামাজিক গণমাধ্যমে সাইবার ক্রাইমের শিকার হচ্ছেন বা কখন আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

১. সাইবার বুলিং- কেউ যদি অনলাইনে আপনাকে অহেতুক জ্বালাতন করে এবং আপনার সম্মানহানি করার চেষ্টা করে অথবা অনলাইনে যেকোনো উপায়েই হোক কেউ যদি আপনাকে উত্যক্ত করে তাহলে তা সাইবার বুলিং হিসেবে স্বীকৃত। সেক্ষেত্রে তা যদি অনলাইনে হয় তাহলে আপনি তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

 

২. ডিফেমিং- আপনার আর আপনার ব্যবসায়ের স্বার্থ নষ্ট করার জন্য কেউ যদি উঠে পড়ে লাগে এবং সেক্ষেত্রে তা যদি অনলাইনে হয় তাহলে আপনি তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন। 

৩. আইডি হ্যাক- আপনার ফেসবুক আইডি কেউ যদি হ্যাক করে থাকে আর আপনার ব্যক্তিগত ছবি আর কথোপকথন অনলাইনে ছেড়ে দেবে বলে যদি হুমকি প্রদান করে, পাশাপাশি তা ঠেকানোর জন্য তার বিনিময়ে যদি সে আপনার কাছে অর্থ দাবি করে সেক্ষেত্রে আপনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন। 

৪. সেক্সুয়ালি এবিউজ- কেউ যদি অনলাইনে আপনার ছবি দিয়ে কোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আইডি খুলে, আপনার ছবি ব্যবহার করে কোনো পোস্ট প্রদান করে। আপনার ছবির সাথে অন্য ছবি জোড়া লাগিয়ে বিতর্কিত কিছু বানোয়াট খবর প্রকাশ করে, আপনার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও অনলাইনে প্রকাশ করে, পাশাপাশি তা ঠেকানোর জন্য তার বিনিময়ে যদি সে আপনার কাছে অর্থ দাবি করে সেক্ষেত্রে আপনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন।  

৫. হ্যাকিং- অনলাইনে ডাটা বা তথ্য অনুমতিবিহীন চুরি, ধ্বংস বা ক্ষতিসাধন করার প্রক্রিয়াকেই বলা হয় হ্যাকিং। এতে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চুরি হয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম ক্ষুন্ন হয়।

এ রকম আরো অনেক কিছুই রয়েছে। তবে এখন নাগাদ এই সমস্যাগুলোই বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে। এর মধ্যে ফেসবুকে সাইবার ক্রাইমের শিকার হওয়ার সংখ্যাই অনেক বেশি। এর বাইরেও অনেক রকমের সাইবার ক্রাইম রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনলাইন বা ইন্টারনেটে অনেক রকমের হয়রানি। নিচে অনলাইনের হয়রানির ধরনগুলো দেওয়া হলো:

• সামাজিক মাধ্যমে ফেক আইডি খুলে জ্বালাতন

• সামাজিক মাধ্যমের আইডি, ইমেইল অথবা ওয়েব সাইট হ্যাক

• সামাজিক মাধ্যমের বিভিন্ন ট্রল গ্রুপ বা পেজে ব্যক্তিগত ছবি ছড়িয়ে দেওয়া

 

• বিভিন্ন পর্নো ওয়েবসাইটে ব্যক্তিগত মুহূর্তের ধারণ করা ছবি বা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া

• সামাজিক মাধ্যমের আইডি হ্যাক করে অর্থ দাবি

• ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান ও হয়রানি

• কাউকে মারধর করে তার ভিডিও ধারণ করে তা অনলাইনে ছড়িয়ে দেওয়া

• কোনো কিশোরী বা যুবতী বা নারীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে তার ভিডিও ধারণ করে তা অনলাইনে ছড়িয়ে দেওয়া

• অনলাইনে ইকমার্সের নামে ভুয়া পেজ খুলে খারাপ পণ্য বিক্রির নামে হয়রানি

• অনলাইনে পরিচিত হয়ে অনলাইন কারেন্সি ট্রাঞ্জেকশন করতে গিয়ে ফ্রডের শিকার

• ভুয়া বিকাশ নম্বর থেকে ফোন করে লটারির কথা বলে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ

• ভুয়া বিকাশের এসএমএস দিয়ে গ্রাহককে দিয়েই অভিনব কায়দায় প্রতারণা

• অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট আর এটিএম কার্ডের ডিটেইলস চুরি করে অর্থ চুরি

• অনলাইনে স্প্যামিং এবং গণ রিপোর্ট

• অনলাইনে স্ক্যামিং

• অনলাইনে বিভিন্ন সেলেব্রেটি বা মানুষের নামে ভুয়া তথ্য ছড়ানো বা খবর প্রচার

আসলে এভাবে সাইবার ক্রাইম নিয়ে বলতে গেলে শেষ হবে না। কিন্তু সাইবার ক্রাইম নিয়ে মূল সমস্যাগুলো আমি চিহ্নিত করেছি। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে প্রায় ২০টা সাইবার ক্রাইমের ৫৬ ধারা এবং ৫৭(২)-এর মামলা করতে ভিক্টিমকে সহায়তা আর বিশ্লেষণ করতে গিয়ে যা বুঝলাম, তা হলো সমস্যাটি আসলে আমাদের শিকড়ে। আসলে সাইবার ক্রাইম অনেক বড় ধরনের মহামারী আকার নেবে ২০১৮-২০২০ সালের মধ্যে। সরকারের প্রশংসনীয় ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ যেমন একদিকে আমাদের দেশের যুবসমাজের জন্য খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দ্বার, ঠিক তেমনি আবার এর বিপরীতমুখী প্রযুক্তির ভুল ব্যবহার আমাদের দিনে দিনে ঠেলে নিয়ে যাবে অন্ধকারে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের বেশিরভাগ যুবক এখনো জানে না যে সাইবার ক্রাইম কি? কি হলে তাকে সাইবার ক্রাইম ধরা যাবে? অর্থাৎ তাদের মধ্যে সাইবার ক্রাইমের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র আইডিয়া নেই।

সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইম এর শাস্তি কি? 

ব্যক্তিগত মুহূর্তের কোনো আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও কেউ যদি না জানিয়ে গ্রহণ, ধারণ এবং কোনো ইলেক্ট্রনিক বা ইন্টারনেট মাধ্যমে বা সামাজিক গণমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় তাহলে উক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আপনি আমাদের বাংলাদেশের ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধনী ২০১৩)-এর ৫৭ (২) ধারায়’ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। এর শাস্তি ৭ থেকে ১৪ বছরের জেল এবং ১ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা।

আর সাথে যদি প্রমাণ পাওয়া যায় যে, উক্ত ছবি বা ভিডিওতে থাকা আক্রান্ত ব্যক্তি ধর্ষণের শিকারও হয়েছেন, সেক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন আইন, ২০০০-এর ৯ (১) ধারায়’ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে মেডিকেল রিপোর্ট দরকার হবে।

 

এর পাশাপাশি যেহেতু আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী পর্নোগ্রাফি নির্মাণ, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণ, বহন, ক্রয়, বিক্রয়, ধারণ বা প্রদর্শন নিষিদ্ধ সেহেতু উক্ত ভিডিও’র কন্টেন্টে ভিত্তিতে ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর ৮ (২) ধারা’ অনুযায়ীও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব।

সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইম করা এবং আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে কি কি আমাদের এড়িয়ে চলা উচিত?

এই পয়েন্টে এসে লিখতে গেলে অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে হয়, তবে কিছু মূল অংশ তুলে ধরছি:

১. ব্যক্তিগত কোনো কিছু অনলাইনে আদান-প্রদান করবেন না।

২. সামাজিক মাধ্যমের পাসওয়ার্ড কারও সাথে শেয়ার করবেন না।

৩. পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার কমানো। 

৪. ব্যক্তিগত ডিভাইসকে সুরক্ষিত রাখা। 

৫. নিজের বা পারিবারিক কোনো ছবি পাব্লিকে না দেওয়া।

৬. সামাজিক মাধ্যমে বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাবধান হওয়া। 

৭. ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও গ্রহণ না করা এবং কেউ গ্রহণ করতে চাইলে তাতে বাধা প্রদান করা। 

৮. মোবাইলে অহেতুক উপহারের কথা শুনে অর্থ লেনদেন না করা। 

৯. বিকাশে ভুয়া মেসেজ না বুঝেই টাকা ট্রাঞ্জেকশন করে ফেলা।

১০. সুরক্ষিত নয় এমন কোনো জায়গায় ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড রাখা।

১১. সুরক্ষিত নয় এমন কোনো দোকানে বা অনলাইন শপে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করা 

১২. রিভিউ না দেখেই অনলাইনের বিভিন্ন শপ থেকে কেনাকাটা করা।

১৩. প্র্যাংকের নামে সমাজবিরোধী কোনো অনলাইন ভিজুয়্যাল কন্টেন্ট।

১৪. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন ভালগার গ্রুপ। 

সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইমে আক্রান্ত হয়ে গেলে কি করবেন? 

প্রথম কাজ মাথা ঠান্ডা রাখা। তারপরের কাজ এভিডেন্সগুলো সঠিকভাবে কালেক্ট করা। বাচাই করে সেগুলো থেকে মুখ্যগুলোকে প্রিন্ট করে ফেলা। স্ক্রিন ভিডিও এবং লিংকসহ প্রমাণ যোগাড় করা। যার তার কাছে না গিয়ে সঠিক পথ খুঁজে বের করা।

 

সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে সঠিক আইনি পদক্ষেপ কি কি হতে পারে?

প্রমাণগুলো নিয়ে প্রথমে থানায় যাবেন। থানায় জিডি করবেন। জিডি না নিতে চাইলে তাদেরকে পজিটিভলি বুঝাবেন যে আপনি কোন দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। জিডি নিলে আপনাকে সাইবার ক্রাইম ইউনিটে প্রেরণ করা হবে, ঢাকায় হলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ)। ঢাকার বাইরে ডিবিতে প্রেরণ করা হয়। সেখানে আরেকটি আবেদন করার পর আপনার অভিযোগের ওপরে তথ্য যাচাইয়ের পরে একশনে যাবে ইউনিট। প্রয়োজনে মামলা হবে। 

কোনো কারণে যদি আপনার মামলা না হয় বা আপনার যদি মনে হয় আপনি পুলিশকে আপনার সমস্যা বুঝাতে পারেননি বা সাপোর্ট পাচ্ছেন না, তাহলে আমরা আছি। আমাদের উকিলের মাধ্যমে আপনার অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ পেলে আমরা সাইবার ট্রাইব্যুনালে আপনার মামলা করে দিতে সাহায্য করব।  

কোন পর্যায়ে কে কে সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে সহায়তা করতে পারবে? 

প্রথম পর্যায়ে পুলিশের সহায়তাই মূল। অনেকেই আইডি বন্ধ করার জন্য পাগল হয়ে যান, কিন্তু মামলা করতে চাইলে আইডি অফ করা যাবে না। এতে প্রমাণ ধ্বংস হয়। ফরেনসিক রিপোর্টের রেজাল্ট এফেক্টেড হয়। মামলা হওয়ার পরে উকিল বা অ্যাডভোকেট সাহায্য করতে পারবে। 

যদি কোনো কারণে থানা আপনার মামলা গ্রহণ না করে সঠিক প্রমাণের অভাবে, কিন্তু আসলে আপনি সত্যি মনে করছেন আপনার সাথে যা ঘটেছে তা আসলেই সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইম, সেক্ষেত্রে আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করতে আপনাকে আমাদের অভিজ্ঞ আইনজীবী দ্বারা সাহায্য প্রদান করব। আমাদের অভিজ্ঞ আইনজীবী আদালতে মামলা সাবমিট করে দেবে এবং তদন্ত আসবে পুলিশের থানা, সাইবার ক্রাইম ইউনিট, সিআইডি বা পিবিআইয়ের কাছে। 

তাই বুঝতে হবে পুলিশ ওতপ্রোতভাবে জড়িত, পাশাপাশি একজন ভালো অভিজ্ঞ আইনজীবীর প্রয়োজনও অপরিসীম। আর সাহায্যকারী হিসেবে আমরা তো আছি সর্বক্ষণ। আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে সব ধরনের আইনি সহায়তা খুব কম সময়ে গ্রহণ করা পথের দিকে আমরা আপনাদের এগিয়ে দেব। পুরুষ, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ এবং সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে আমাদের Fight for Survivors Right - FSR-এর ২৪ ঘণ্টার হটলাইন নম্বর - ০১৯৭৯১২২৩৭৭ । যেকোনো সমস্যায় জানাতে পারেন আমাদেরকে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় দেশকে অপরাধমুক্ত করা এবং আক্রান্তদের দ্রুত আইনি সেবা প্রদান করার ব্যবস্থা করাই আমাদের কাজ।

লেখক: মাহাবুবুর রহমান 
সাইবার সিকিউরিটি এন্ড ক্রাইম অ্যানালিস্ট

সূত্র: প্রিয় ডট কম।

Comments


Satyajit Mondal 5 years ago

good

 
  • Like
  • Love
  • HaHa
  • WoW
  • Sad
  • Angry