ইউনিসেফ জানাচ্ছে,
করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তিকে ছুঁলে বা তার হাঁচি বা কাশিতেই ছড়িয়ে পড়ে করোনা।
করোনা ভাইরাস বাতাসে অনেক ঘণ্টা সক্রিয় থাকে।তাই অনেক পরেও ওই ভাইরাস শরীরে সংক্রামিত হতে পারে।
করোনায় আক্রান্ত হলে প্রথমে জ্বর, সর্দি-কাশি থেকে শুরু হয়। তারপর শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।
ধীরে ধীরে নিউমোনিয়া দেখা দেয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে এই ভাইরাসে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক ক্ষেত্রে একটু কম হয়। তাই শিশুদের বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে একটু বেশি। যা করতে হবে:
বারবার সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে
নাক ও মুখ ঢেকে রাখতে মাস্ক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। কারো যদি হাঁচি বা কাশি হয়, সেক্ষেত্রে অন্যদের নিরাপত্তার জন্য তাকেই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
পরিবারে কারো জ্বর হলে শিশুকে দূরে রাখতে হবে
আর শিশুর জ্বর, সর্দি, কাশি বা শ্বাসের সমস্যা হলে ডাক্তার দেখাতে হবে