নিউইয়র্কে সম্প্রতি একটা শো-রুম চালু হয়েছে, যেটার নাম হলো "Husband for Sale"।
এখানে বিভিন্ন ধরনের পুরুষরা রয়েছেন, মেয়েরা এখান থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী স্বামী পছন্দ করতে পারবে।
সেখানের নিয়ম হলো-
(১) যেকোনো মহিলা সেখানে একবারই মাত্র প্রবেশাধিকার পাবেন।
(২) এখানে ৬টি ফ্লোর আছে এবং মহিলারা যেকোনো ফ্লোর থেকে নিজের স্বামী নির্বাচন করতে পারবেন।
তবে ২য় ফ্লোর অতিক্রম করে ৩য় ফ্লোরে গিয়ে যদি স্বামী পছন্দ না হয়, তাহলে ঐ মহিলা তার উপরের ফ্লোরে যেতে পারবেন, কিন্তু যে ফ্লোর তিনি ইতিমধ্যে অতিক্রম করে চলে গেছেন সেখান থেকে আর স্বামী নির্বাচন করতে পারবেন না। অর্থাৎ উপরের ফ্লোরের স্বামী পছন্দ না হলে পুনরায় নিচের ফ্লোরে এসে স্বামী পছন্দ করা যাবে না।
এক মহিলা নিজের জন্য স্বামী পছন্দ করতে গিয়ে দেখলেন...
১ম ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরীজীবী ও তারা ঈশ্বরে বিশ্বাসী।
মহিলাটি তারপর দ্বিতীয় ফ্লোরে গেলেন...
২য় ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী ও শিশু প্রেমিক।
মহিলাটি ধীরে ধীরে ৩য় ফ্লোরের দিকে অগ্রসর হলেন...
৩য় ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক ও খুব রুপবান।
মহিলাটি আরেকটু ভালো স্বামী নির্বাচনের আশায় ৪র্থ ফ্লোরে গেলেন...
সেখানে লেখা রয়েছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক, রুপবান এবং তারা স্ত্রীকে গৃহ কর্মে সাহায্য করতেও আগ্রহী।
যতই উপরের দিকে যাচ্ছেন গুণধর স্বামীদের সন্ধান মিলছে দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে মহিলা ৫ম ফ্লোরের দিকে পা বাড়ালেন...
সেখানে লেখা রয়ছে-
এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক, রুপবান, তারা স্ত্রীকে গৃহ কর্মে সাহায্য করতেও আগ্রহী আর তারা খুব রোমান্টিক ভাবনার পুরুষ।
এখানেই মহিলাটির শেষ গন্তব্য হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তবু তিনি ৬নং ফ্লোরে গেলেন আরো গুণধর স্বামীর সন্ধানের আশায়।
সেখানে লেখা রয়েছে- দুঃখিত এখানে কোনো স্বামী পাওয়া যায় না। এখানে নির্বাচন করার মতো কোনো পুরুষ নেই। এই ফ্লোরটা আমাদের শো-রুমের কোনো অঙ্গ নয়। এই ফ্লোরটা রাখা হয়েছে শুধু এটা প্রমাণ করার জন্য যে মেয়েদের সন্তুষ্ট করাটা কত বড় একটা অসম্ভব ব্যাপার সেটা প্রমাণ করার জন্য!
#Collected
অভিশাপ না দিলেও "রুহের হায়" বলে একটা কথা আছে ☺ যাকে "Revenge of nature " বলে। কোরআন–এর ভাষায় যেটা "কিফারাহ্" বলে। এই সম্পর্কে বেশ কয়েকবার কোরআন এ বলা আছে। যেটা আমাদের বিশ্বাস করতেই হবে। প্রত্যেক মানুষ তার খারাপ কাজের শাস্তি পায়। কেউ আগে পায় আর কেউ হয়তো বা কয়দিন পরে। কিন্তু সে শাস্তি পাবেই। সময়মতো হয়তো আমরা বুঝে উঠতে পারিনা কোন কাজের শাস্তি পাচ্ছি। কাউকে কষ্ট দিয়ে,কাউকে কাদিঁয়ে, কাউকে অপমান করে আর কাউকে ছোট করে বেমালুম ভুলে যাই আমরা 🙂 কিন্তু প্রকৃতি ভুলে না এবং ক্ষমাও করে না। এমনকি এই মূহুর্তে আপনি যার সাথে অন্যায় করে গর্বে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, সে হয়তো প্রতিবাদ করবেনা। কিন্তু তার ওই কষ্ট থেকে আসা অভিশাপ আপনাকে ছাড়বেনা। 😊
আল্লাহ কাউকে ঠকান না, তিনি কারোর একার না। দ্বিমুখিতা, অহংকারিতা, স্বার্থপরতা কখনো শান্তি বয়ে আনেনা, আনতে পারেনা 😇
#Collected
মহাকাশে আমেরিকার স্যাটেলাইট আছে ১৬১৬ টি
পাশের দেশ ভারতের স্যাটেলাইট ৮৮ টি
পাকিস্তানের স্যাটেলাইট আছে ৯ টি ।
মহাকাশে কেনিয়ার মতো দেশের স্যাটেলাইট আছে ১ টা ।
ফুটবলের দেশ আর্জেন্টিনার স্যাটেলাইট আছে ১৮ টি । ব্রাজিলের আছে ১৭ টি ।
সাউথ কোরিয়ার আছে ২৭ টি । স্পেনের আছে ২৪ টি । থাইল্যান্ডের আছে ৯ টি । জাপানের প্রায় ১৭২ টি ।
পরমানু অস্ত্রের তালিকা করলে দেখা যায় সব থেকে বেশি পরমানু অস্ত্র আছে সুপার পাওয়ার রাশিয়ার । প্রায় ৭ হাজারের উপর । এরপর লিস্টে আসে আমেরিকা । প্রায় সাড়ে ৬ হাজার পরমানু অস্ত্রের অধিকারী আমেরিকা (৬৬৫০ টি )
ভারত এবং পাকিস্তানের পরমানু অস্ত্র যথাক্রমে ১৩০ এবং ১৪০ টি করে ।
ইসরাইলের আছে ৮০ টি । আর ফ্রান্সের হাতে ৩০০ টি করে আছে ।
চীন এবং উত্তর কোরিয়ার আছে যথাক্রমে ২৭০ টি এবং ১৫ টি করে নিউক্লিয়ার উইপন্স ।
মহাকাশে রুশ স্যাটেলাইট কয়টা আছে সেটা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও ধরে নেয়া যায় এই সংখ্যা ১৪২ এর আশেপাশে হবে ।
২০১৬ সালে রাশিয়া মহকাশে আরো ৭৩ টি মাইক্রোস্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে ।
উইকিপিডিয়া ঘাটলেই দেখবেন ব্যালাস্টিক সাবমেরিন আছে এরকম ৬ টা এলিট দেশের তালিকায় ভারতের নাম আছে ।
জাপান শান্তিপ্রিয় দেশ হয়েছে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই । সেই জাপান ১৬ টা সাবমেরিন তৈরি করেছে ।
ইন্ডিয়ার আছে ১৬ টা আর ইরানের আছে ৩১ টা করে সাবমেরিন ।
রাশিয়া নিজের সাবমেরিন নিজেই বানায় । এখন পর্যন্ত আছে ৬৩ টি ।
চীনের আছে ৬৯ টা
অবরোধের মধ্যে থেকে উত্তর কোরিয়া ১৫ টা পরমানু বোমা আর ৭৮ টা সাবমেরিনের অধিকারী ।
স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে একটা দেশ পড়ে আছে ফুটবল আর ক্রিকেটের উন্মাদনা নিয়ে । ক্রিকেটে আমাদের অবস্থান ভালো হইলেও ফুটবলে আমাদের র্যাঙ্কিং হইলো ১৯৭ ।
৪৭ বছর বয়সী দেশটার একটা ক্যাম্পাসও সারাবিশ্বে ১০০ সিরিয়ালে ঢুকতে পারে নাই ।
লাল বাস আছে
শাটল আছে
প্যারিস রোড আছে
সংস্কৃতির রাজধানী আছে ।
সবই আছে ।
শুধু নাই সাইন্টিফিক মেধা । যে মেধা দিয়ে একটা দেশ এগিয়ে যেতে পারে ।
ভারতে মাহিন্দ্রা , মারুতি সুজুকির মতো ব্রান্ড তৈরি হইলেও আমাদের দেশে এক ""প্রগতি "" ছাড়া আমি কোন ব্রান্ড পাই নি ।
সেই প্রগতি আবার গাড়ি বানায় না । তারা গাড়ির পার্টস জোড়া লাগায় । চোর কর্মকর্তা বসে আছে চেয়ারে ।
অথচ দেশে আছে বুয়েট , রুয়েট , চুয়েটের মতো প্রতিষ্ঠান । ঢাবির মতো প্রতিষ্ঠান আবিস্কারের জন্য বিখ্যাত নয় । তারা বিখ্যাত আন্দোলনের জন্য । যে কোন অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ঢাবির ছেলেরা গিয়ে রাস্তা ব্লক করে । সেটা নিউজ হবে । জাস্ট এইটুকু ।
অথচ সুযোগ দিলে এই ঢাবি বিশ্বের ১০০ ক্যাম্পাসের মধ্যে যাওয়ার যোগ্যতা রাখে ।
আমাদের ছেলেরা বুলেট ট্রেনের নকশা করে কিনা জানি না । তবে জাপানের বুলেট ট্রেন নিয়ে একটা প্রতিবেদন দেখেছিলাম । সেখানে বলা হয়েছিল জাপানীরা যাতায়াত ব্যাবস্থাকে এতোটা সংক্ষিপ্ত করে এনেছে যে জাপানের যে কোন জায়গা থেকে টোকিওতে যেতে মাত্র ১ ঘন্টা সময় লাগে । সবই সুপার ফাস্ট বুলেট ট্রেনের বদৌলতে ।
আমরা ক্রিকেট খেলি
বিশ্বকাপের পতাকা বানাই
ইউটিউবার বানাই ।
র্যাংকিং নিয়ে ফাইট করি ।
দেশটাকে সুযোগ দেন । দেশটা এগিয়ে যাক । প্লিজ , চুরি করা লোক গুলোকে চিন্হীত করে, বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হোক। তখন ই আমরা ভবিষ্যতে
যেন ২০ বছর পরে আমরা বলতে পারি , আমাদের আছে ৪ টা মিলিটারি স্যাটেলাইট । আছে ১০ টা সাবমেরিন । আমাদের পরমানু প্রকল্প আছে । আমরা কারো কাছে মাথা নত করতে আসি নাই । আমাদের নিজস্ব গাড়ি তৈরি ব্রান্ড হবে ।
©MM TAREK
প্রশ্ন : বিয়ের পর স্ত্রী কি তাঁর স্বামীর নাম নিজের নাম এর সাথে যুক্ত করতে পারবে?
↓
উত্তর : নিজ পরিবারের ও বংশের নাম পরিবর্তন করে অন্য পরিবারের ও বংশের নাম লাগানো সম্পূর্ণ হারাম এবং বড় গুনাহ। আর এটা হচ্ছে জাহেলিয়াত ও বিজাতীয় অনুসরণ। আপনি আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ) এর স্ত্রীদের নামের দিকে দৃষ্টিপাত করলে দেখতে পাবেন- তাদের নামের সাথে মুহাম্মাদ (ছাঃ) এর নাম যুক্ত ছিল না, তারা তাদের নামের সাথে স্বামীর নাম যুক্ত করেন নি। বরং তাদের নামের সাথে তাদের পিতার নাম যুক্ত ছিল।
উদাহরণঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) এর বিয়ের পরেও তাঁর নামের সাথে "সিদ্দিকা" তাঁর পিতার নাম যুক্ত ছিল। তাঁর নামের সাথে মুহাম্মাদ (সঃ) এর নাম যুক্ত করে "আয়েশা মুহাম্মাদ" রাখা হয় নি। সুতরাং কারো নাম হবে তার নামে ও তার বাবার নামে।
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, "তোমরা তাদের সন্বোধন কর তাদের বাপেদের নামে, এটিই আল্লাহর কাছে বেশি ন্যায়সংগত।"
[সূরা আহযাব- ৫]
আবূ মা'মার (রঃ).......আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ছাঃ) -কে বলতে শুনেছেন, "কোন ব্যক্তি যদি নিজ পিতা সম্পর্কে জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও অন্য কাউকে তার পিতা বলে দাবী করে তবে সে আল্লাহর (নিয়ামতের) কুফরী করল এবং যে ব্যক্তি নিজেকে এমন বংশের সাথে নসবী সম্পৃক্ততার দাবী করল, যে বংশের সাথে তার কোন নসবী সম্পর্ক নেই, সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নামে তৈরি করে নেয়।" [বুখারী অধ্যায় ৫৬, ৭১১]
নবী (ছাঃ) আরো বলেন, "যে ব্যক্তি তার পিতা বাদ দিয়ে অন্যের সাথে সম্পর্কের দাবি করে পরিচয় দেয় অথবা নিজের মনিবকে ত্যাগ করে অপরকে মনিব বলে পরিচয় দেয়, তার উপর আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাকুল এবং সকল মানুষের অভিশাপ। তার নফল বা ফরয কোন ইবাদতই কবুল করা হবে না।"
[সুনানু ইবনে মাজাহ- ২৭১২]।
যেহেতু স্বামী রক্ত সম্পর্কে অন্য বংশের তাই তার নাম নিজের বংশীয় নাম পরিবর্তন করে লাগানো যাবে না। আর এটা এক ধরনের জাহেলিয়াত ও বিজাতির অনুসরণ।
অতএব, বিয়ের আগে এবং পরে নারীরা সব সময়েই নিজের পিতার নামে পরিচিত হবে। বিয়ের পরে নামের সাথে স্বামীর নাম লাগানো- এটা সম্পূর্ণরূপে ইহুদী এবং খ্রিস্টানদের সংস্কৃতি। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, "ইহুদী এবং খ্রিস্টানরা জাতি হিসেবে নির্বোধ, কারণ তারা ইব্রাহীম (আঃ) এর দ্বীনে হানীফ (এক আল্লাহর ইবাদত করা এবং সমস্ত শিরক থেকে বেঁচে থাকার ধর্ম) থেকে ফিরে কুফুরীতে লিপ্ত হয়েছে।" সেজন্যে ইহুদী এবং খ্রিস্টানদের সংস্কৃতি অনুকরণ করা মুসলমানদের জন্যে হারাম।
একবার চিন্তা করে দেখুন, এই কাজটা কত বোকামী, এক মেয়ে বিয়ের পরে স্বামীর নাম যুক্ত করলো, হয়তো কোন একসময় তালাক হয়ে অন্য পুরুষের ঘরে গেলো। তখন আবার নাম পাল্টানো...ইসলাম আমাদেরকে নিজের বাবার নামে পরিচিত হতে আদেশ করেছে। স্বামী স্ত্রী সম্পর্কের দ্বারা একজন নারীর প্রকৃত পরিচয় হতে পারে না।
ইবনু উমার (রাঃ) বর্ণনা করেন। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুকরণ করবে সে ঐ কাওমের বলেই গণ্য হবে।" [বুলুগূল মারাম ১৪৭১]।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই সকল গুনাহ হতে রক্ষা করে সঠিক পথে থাকার তাওফিক দিন। আমিন।(collected)
Arjoda Akter
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Arjoda Akter
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Md Dedarul Islam Rony
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?