Drag to reposition cover
@arifuldaria1
ফ্রিতে বাটন মোবাইল নাম্বারে কথা বলুন টাকা ছাড়াই
বাটন মোবাইল নাম্বারে কথা বলুন টাকা ছাড়াই
অনলাইনে তো কথা বলার অনেক উপায় রয়েছে। লাইক ইমো, মেসেন্জার সহ হাজার হাজার অ্যাপ।
নাম্বারেও সিম ব্যবহার করে টাকা খরচ করে কথা বলা যায়।
তবে ইন্টারনেট থেকে নাম্বারে বা বাটন ফোনে কথা বলার কিন্তু তেমন কোন উপায় নেই। কিছু কিছু অ্যাপ থাকলেও সেখানে ন্যাশনাল আইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করতে সমস্যা হয়।
আবার, সেখানে টাকার লোড করে কথা বলতে হয়। তবে এমন কি কোন অ্যাপ ই নেই যেখানে টাকা ছাড়া একাউন্ট এর ঝামেলা ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করে বাটন ফোন বা নাম্বারে কথা বলা যাবে।
আজ আপনাদের সাথে সেরক ই একটা অ্যাপের পরিচয় করিয়ে দিব। অ্যাপটা একদম ই নতুন, তাই এটা গুগল ড্রাইভের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।
তবে আশা করি খুব দ্রুত ই এটা গুগল প্লেস্টোরে পাবেন।
আর এই ধরনের সকল হেলফুল তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে দেখে আসতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটকে ফলো করে রাখলে আপনারা এই ধরনের সকল তথ্য সবার আগে জানতে পারবেন।
আমাদের সাইটঃ HELPLINE BD360 https://helplinebd360.blogspot.com/
ওই অ্যাপ টির নাম 2Call। আর এই অ্যাপটি ব্যবহার করে প্রতি দিন মাত্র ২বার কথা বলতে পারবেন। আর অ্যাপটি থেকে কল দিলে বিদেশি নাম্বার দেখা যাবে।
এই অ্যাপটি থেকে যে কোন দেশেই কথা বলা যাবে। আর অ্যাপটি থেকে আনলিমিটেড কথা বলার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা আছে, সেটা ভালোভাবে পড়লেই বুঝতে পারবেন।
অ্যাপটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে যানঃ https://helplinebd360.blogspot.com/2023/03/fake-number-calling-app-2023.html
ধন্যবাদ সবাইকে। আশা করি আমাদের সাইটে ফলো দিয়ে সাথে থাকবেন।
তাছাড়াও আমাদের সাইটে আমরা অনলাইন ইনকাম, ইন্টারনেট আর্নিং এর সকল তথ্য এবং কোর্স ফ্রি ডাউনলোড লিংক দিয়ে থাকি।
আমরা সকল ধরনের প্রয়োজনিয় অ্যাপ, ওয়েবসাইট এর রিভিউ করে থাকি। এবং তার ভালো খারাপ বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করি।
আর সাস্থ, চিকিৎসা, লেখাপড়ার সকল বিষয়ও আমাদের সাইট থেকে জানতে পারবেন। তাই সবাই এখন ই ফলো করে নিন helpline bd360 আমাদের ওয়েবসাইটকে। আর ফেসবুক সহ সকল সোস্যাল মিডিয়ায় আমাদের পেজগুলো খুজতে আমাদের সাইটের নাম ইংরেজিতে লিখে সার্চ করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে "হেল্পলাইন বিডি৩৬০" এর পক্ষ থেকে।
Like
Comment
Share
শেয়ার বাজার, বা স্টোক মার্কেট হলো অনলাইনে জনপ্রিয় একটা ইনকাম সোর্স। হাজার হাজার মানুষ কাজ করে এই শেয়ার বাজারে। এখানকার সিস্টেম হলো, বড় বড় ব্যাবসায়ীরা বা কম্পানির মালিক তাদের মালিকানার শেয়ার স্বাধান মানুষের কাছে বিক্রি করে দেয়, আর স্বাধারন মানুষের দেওয়া টাকা সেখানে ইনভাস্টকরে ফলে ওই বছর ব্যাবসা উন্নতি করার একটা কারন হয়ে য়ায়। নিদৃষ্ট সময়ের পরে, অর্থাৎ যতদিন শেয়ার বিক্রি করা থাকে, সেই দিন শেষ হওয়ার পরে মালিক তার লাভের শেয়ারের অংশটা শেয়ার ক্রেতাদের দিয়ে দেয়।
এবার প্রশ্ন আসতে পারে, এই শেয়ার তো বড় বড় কম্পানি বিক্রি করেন, তাহলে এখানে সর্বনিম্ম কত টাকা ইনভেস্ট করা যায়। এই কথাটা সরাসরি বোঝাতে গেল, একটা কম্পানি সরাসরি কারো কাছে শেয়ার বিক্রি করার জন্য আসে না, বা আসলেও আমাদের কাছে আসবে না। এই শেয়ার বেচাকেনার জন্য অনলাইনে কিছু কম্পানি আছে, সেখান থেকে এই শেয়ারগুলো কেনাবেচা করে থাকে। তবে হ্যা এখান থেকে একজনকেই যে পুরো শেয়ারটা কিনতে হবে তেমন না। এখান থেকে আপনি আপনার সমার্থের মাঝে যে কোন অংশ কিনতে পারেন,
উদাহরন বলা যায়, ১০০০ টাকার শেয়ার, আপনি সেখানে ১০০টাকা ইনভেস্ট করলেন, তার মানে আপনি ১০ পার্সেন্ট শেয়ার কিনেছেন, এর পরে যখন এটি শেষ হবে তখন ওই ১০০০ টাকার পরে যা লাভ বা লস হবে তাই থেকে আপনি ১০ পার্সেন্ট পাবেন, লস বলতে আপনি এই ১০০ টাকা থেকে, এর বেশি দেওয়া লাগবে না। তবে লাভের ১০ পার্ছেন্ট পাবেন।
উল্যেক্ষ এখানে আপনি একবছর বা কম সময়েরও কিনতে পারেন, বা বেশি সময়ের ও কেনা যায়। এছাড়াও চাইলে আপনার কেনা শেয়ারটি আবার পুনরায় বিক্রি করে দিতে পারবেন, তাও যদি সেটা লাভজনক দেখা যায়, তাহলে সেটা আপনি বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন।
দয়া করে কেউ শেয়ার বাজার সমন্ধে ভালো করে না বুঝে এই কাজ করতে জাবেন না, যেহেতু ইনভেস্ট সাইট এখান থেকে লস খেয়ে যেতে পারেন, আর নেশায় পড়ে ক্ষতিগ্রহস্ত হতে পারেন। এই সমন্ধে আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটের পোস্টটি দেখতে পারেন আমাদের সাইট https://helplinebd360.blogspot.....com/2022/03/shareba
Like
Comment
Share
Load more posts
Crop your avatar
